ASSIGNMENTS ON DEVELOPING LISTENING SKILLS LISTENING TO SPEECH,DIRECTIONS

ASSIGNMENTS ON DEVELOPING LISTENING SKILLS LISTENING TO SPEECH,DIRECTIONS

ASSIGNMENTS ON DEVELOPING LISTENING SKILLS - LISTENING TO SPEECH, DIRECTIONS||শ্রবণ দহ্মতা বিকাশে - বক্তৃতা  ও নির্দেশনা শোনা

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

Assignments On Developing Listening Skills - Listening To Speech, Directions Practicum
Assignments On Developing Listening Skills - Listening To Speech, Directions


(** ENGLISH VERSION PDF FILE BELOW THE ARTICLE BY PDF FORMAT)

শ্রবণ দহ্মতা বিকাশে - বক্তৃতা ও নির্দেশনা শোনা

BENGALI VERSION -


১.ভূমিকা- 

একজন সুদক্ষ বক্তা হওয়ার জন্য সুদক্ষ শ্রোতা হওয়া আবশ্যিক ধৈর্যশীল শ্রোতার জীবন সমস্যা খুব কম হয়। একটি শিশু জন্মের পর সর্বপ্রথম শ্রবণ ও দর্শনের দ্বারা পৃথিবীকে জানতে শিখে কথন বলতে শেখে। অর্থাৎ শ্রবণ দক্ষতা বৃদ্ধি হলে কথন দক্ষতা বৃদ্ধি হয়। একজন দক্ষ শিক্ষকের ক্ষেত্রে কথন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই বিএড এর পার্থক্য মে এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত যথাপোযুক্ত প্রাক্টিকাম এর সঠিক অনুশীলনের দ্বারা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের দক্ষ শিক্ষক পরিণত হতে পারে।

২.শ্রবণ দক্ষতা- 

২.১ভূমিকা-

মানুষের ভাব প্রকাশের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম হলো ভাষা। ভাষা হল মানুষের মুখে থেকে নির্গত অর্থবোধক ধ্বনির সমষ্টি। শিশুর ভাষা বিকাশের প্রথম স্তরে থাকে কাউকে অনুকরণ ও অনুসরণ করা। ভাষা শিখন ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জনের চারটি ক্ষেত্র রয়েছে।যথা- 

                            ১. শোনা

                            ২.বলা

                            ৩.পড়া

                            ৪.লেখা

       তাই ভাষার দক্ষতা অর্জনের প্রথম যোগান হয় শোনা। শিশু যা শোনে তাই সে অনুকরণ করার চেষ্টা করে। একজন ভক্ত হওয়ার জন্য সুদক্ষ শ্রোতা হওয়া আবশ্যক। কারণ শোনার সুযোগ হলেই বলার আগ্ৰহ  সৃষ্টি হবে। পরবর্তীকালে শুদ্ধভাবে লিখতে এবং ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে।

      ২.২শ্রবণের প্রকার- 

শ্রবণ মূলত দুই প্রকার হয়।

         ১. একমুখী শ্রবণ-উৎস থেকে বার্তা সরাসরি শ্রোতার কানে পৌঁছায়, এই প্রকার শ্রবণ কে একমুখী শ্রবণ বলে।

        উদাহরণস্বরূপ- দূরদর্শনে প্রোগাম।

                ২.দ্বি-মুখী শ্রবণ-বক্তার কথা প্রথমে শ্রোতার শোনে ও পরে বক্তার মানসিকতা অনুযায়ী উত্তর দেয়। শ্রবণ কে দ্বিমুখী শ্রবণ বলে।

       উদাহরণস্বরূপ-দূরদর্শনে কোন শ্রোতার ফোনালাপ।

৩.শ্রবণ দক্ষতার প্রয়োজনীয়তার-

ক। সচেতনতা-

 শ্রবণ একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা, একজন সুদক্ষ বক্তা হতে গেলে সুদক্ষ শ্রোতা হওয়া একান্ত জরুরী। তাই শ্রবণ যে একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা সেই বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সচেতন করা।

খ। কৌশল ব্যবহার- 

একজন সুদক্ষ বক্তা কোথায় এবং কোন ধরনের শব্দ প্রয়োগ করবে তা নির্ভর করে অনেকটা শ্রবণ দক্ষতার ওপর। তাই সেই ব্যক্তি শ্রবণের কৌশল ব্যবহারের পদ্ধতি ও জরুরী তা বুঝতে হবে।

গ। বোধগম্যতা মাত্রা বৃদ্ধি- 

একজন সুদক্ষ বক্তা শ্রবণ দক্ষতার যে কৌশল প্রয়োগ করে যে বোধগম্যতা মাত্রা বাড়ানো যায় তা বুঝতে পারা।

ঘ। প্রাসঙ্গিকতা- 

একজন সুদক্ষ বক্তা তার বক্তব্য রাখার সময় কোনটি প্রয়োজন ও কোনটি ও প্রয়োজনীয় অংশ তা বুঝতে পারা।

ঙ। মনোযোগ ও সক্রিয়তা-

একজন সুদক্ষ বক্তা তাহার শ্রবণ দক্ষতার সঙ্গে মনোযোগ ও সক্রিয়তা সম্পর্কে বুঝতে পারা।

৪.শ্রবণ দক্ষতার গুরুত্ব-

১। বক্তার বাকর গঠনের দক্ষতা- শিক্ষার্থীর শ্রবণ দক্ষতা বৃদ্ধি হলে সহজেই ধ্বনির সহযোগে শব্দাবলী ও বাক্য গঠনে অত্যন্ত দক্ষ হয়ে উঠবে। সহজেই শিক্ষার্থী তার বক্তব্য দক্ষতা পূর্ণভাবে বলতে পারবে।

২। প্রকাশ করার ক্ষমতা- একজন সুদক্ষ ব্যক্তি যেকোনো বিষয়ে শুনে সহজেই তা উপলব্ধি করতে পারবে এবং সেই বিষয়ে শুদ্ধভাবে প্রকাশ করতে পারবে নিজের বক্তব্য।

৩।কথন দক্ষতা- একজন সুদক্ষ বক্তা শ্রবণ ক্ষমতা বৃদ্ধি হলে তার কথন দক্ষতা বিকাশ ঘটবে।

৪। প্রর্দশনের হ্মমতা- একজন বক্তার বক্তব্য পরিবেশনের সময় যথার্থ স্বর প্রহ্মেপন ও দেহভঙ্গি প্রদর্শনী সক্ষম হবে।

৫। সফলতা- বিদ্যার্থীরা শিখন কার্যক্রমে সাফল্য অর্জন করতে পারবে।

৬। ভাষার ব্যবহারিক দক্ষতা- সৃজনশীল কাজকর্মে ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীরা ভাষার ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জন করবে।

৭।দহ্মতা- শিক্ষার্থীরা শ্রবণ দক্ষতা অর্জিত হলে শিক্ষার্থীরা বলা, পড়া ও লেখা দহ্মতা অর্জনে সহ্মম হবে।

৫. শোনা হ্মেত্রে সমস্যা ও সমাধান- 

সমস্যা-

মূলত বলার আগে শোনা জরুরী। কারণ নির্ভুলভাবে শোনার উপরই সঠিকভাবে ভাষা বলতে শেখা নির্ভর করে। বিদ্যার্থী শিক্ষকের দ্বারা কার্যক্রম,আলোচনা প্রভৃতি ঠিকভাবে শুনতে না পারলে তার পক্ষে কোন আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করা সম্ভব হয় না।  শিক্ষার্থীদের কয়েকটি সমস্যা দেখা দিতে পারে।নিম্মে আলোচনা করা হল-

১.সচেতনতার অভাব- অনেক সময় শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের পঠন পাঠন শোনে না মনোযোগ দিয়ে। কলেজ শিক্ষার্থী এই সচেতনহীনতা শোনার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে।

২. ধৈর্যের অভাব-কোন কিছু বিষয়ে কিছু নতুন শিখতে হলে,জানতে হলে উহ্য সহকারে শিক্ষকের কথা শুনতে হয়। ধৈর্যের চ্যুতি ঘটলে মনোযোগের অভাব ঘটবে, যা শিক্ষকের কথা ঠিকমতন শুনতে অসুবিধা সৃষ্টি হবে।

৩. উচ্চারণের ত্রুটি- শিক্ষক এর উচ্চারণ স্পষ্ট না হলেও শিক্ষার্থীরা তা অনুধাবন করতে পারবে না। ফলে শিক্ষার্থীরা ভুল শুনবে ।

৪. নীরস পাঠ পরিবেশন- শিক্ষকের পঠন-পাঠন যদি সহজ,সরল,সাবলীল না হয় তাহলে শিক্ষার্থীদের কাছে মনোযোগ সৃষ্টি করতে বা আকৃষ্ট করতে শিক্ষক ব্যর্থ হবেন। শিক্ষার্থীদের মনোযোগ হীনতা বৃদ্ধি পাবে।

৫. মানসিক অস্থিরতা-শিক্ষক কোন কারণে মানসিকভাবে সুস্থির না থাকলে,তার শিক্ষণ ক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটবে। বারবার তিনি অন্যমনস্ক হয়ে পড়বে ও শিখন কার্যে স্বতঃস্ফূর্ততা আসবেনা। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা অসুবিধায় পড়বে সবচেয়ে বেশি। ঠিকমতন ব্যাপারটি অনুধাবন করতে পারবেন না।

.আকর্ষন হীনতার অভাব-শিক্ষকের শিক্ষণে যদি শিক্ষার্থীরা আকৃষ্ট না হয়, তবে তারা বিষয়বস্তুর শুনতে আগ্রহ বোধ করবে না। ক্রমশই মনোজ অমনোযোগী হীন হয়ে পড়বে।

সমাধান- 

শিক্ষার্থীরা যাতে শিক্ষকের সমস্ত বক্তব্য শুনতে পায় সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। সমস্ত সমস্যার সমাধানে শিক্ষকের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিম্মে সে গুলি আলোচনা করা হলো- 

১. শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠনের সময় যাতে তারা সকলেই সচেতন থাকে সেই দিকে শিক্ষকের দৃষ্টি রাখতে হবে না।

২. শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধৈর্যের চ্যুতি না ঘটে, এবং মনোযোগের  সৃষ্টি হয় সেই দিকে শিক্ষকের নজর রাখতে হবে।

৩. শিহ্মকের উচ্চারণ যথাযথ ও স্পষ্ট করতে হবে।

৪. শিক্ষককে পূর্ব প্রস্তুতি নিতে হবে যাতে শ্রেণিকক্ষে গিয়ে শিক্ষার্থীদের মে পাঠ পড়াবেন সেটি সরল, সহজ এবং সাবলীল হয় শিক্ষার্থীদের বুঝতে।

৫. শিক্ষকের উচিত নানান রকম শিক্ষামূলক উপকরণ সংগ্রহ বিষয়বস্তু ছাত্র দের কাছে উপস্থাপিত করা।

৬. শিক্ষক এর প্রধান কাজই হলো শিক্ষার্থীদের মধ্যে শোনার অভ্যাস গড়ে তোলা। যাতে কোনো আলোচনায় অংশগ্রহণ কোরিয়ায় বিতর্ক সভায় বসিয়ে কবিতা ছড়া আবৃত্তি আসরে অংশগ্রহণ করে ছাত্রদেরকে সঠিক শোনার অভ্যাস গড়ে তোলা।

৬.শোনার অনুশীলনের বিভিন্ন কৌশলের ব্যবহার- 

১. প্রতিলিপি অনুশীলন- 

শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের পাঠ ঠিকমতন অনুধাবন করতে পেরেছে কিনা শিক্ষকের পাঠ শুনে সঠিক ভাবে লিখতে পারছে কিনা প্রতিলিপি অনুশীলনের মাধ্যমে সহজে জানা যায়।

২. বিশুদ্ধ উচ্চারণ অনুশীলন-

 পাঠ্যপুস্তক এর কোন অংশ বিশুদ্ধ উচ্চারণের মাধ্যমে পাঠ করে শিক্ষার্থীদের দিয়ে ওই অংশটি পাঠ করালে যদি তারা যথাযথ উচ্চারণে পাঠ করতে পারে তবেই বোঝা যাব সোনার ব্যাপারে তারা কতটা মনোযোগী ছিল।

৩. বিতর্ক অনুশীলন-

প্রতি সপ্তাহে একদিন করে বিতর্কের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত করে শিক্ষার্থীদের শোনার অনুশীলন করা যায়।

৪. গল্প,কাহিনী, আবৃত্তির মাধ্যমে পাঠদান- 

শিহ্মার্থীদের পাঠদানে যদি মনোজ্ঞ হয়,সরস, সাবলীল,স্বচ্ছ হয় তবে পাঠদান সফল।সরল পাঠদানের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছে গল্প, কাহিনী প্রভৃতি পরিবেশের করে শিহ্মাদান জরুরি। 

৫.প্রশ্নোত্তর-

 শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মনোযোগী কেন্দ্রীভূত করবার জন্য প্রশ্ন উত্তর পদ্ধতি পাঠদান করে। কষ্ট করেও হলেও তাকে শিক্ষকের প্রশ্নের ও উত্তরের উপর মনোনিবেশ করতে হয়।

৬. শিক্ষকের বাচনভঙ্গি-

 শিক্ষকের বাচনভঙ্গি যদি সুন্দর হয় তবেই ছাত্ররা স্বাভাবিকভাবেই মনোযোগী হয়ে উঠবে।

৭. শিক্ষা-উপকরণ ব্যবহার- 

শিক্ষাদান কালে উপযুক্ত শিক্ষা সহায়ক উপকরণ প্রযুক্ত হোলি ছাত্ররা 5 মনোযোগী হয়।

৭.শ্রবণ দক্ষতা বিকাশে বক্তব্য ও নির্দেশনার ভূমিকা-

শ্রোতার শ্রবণ দহ্মতা বৃদ্ধির সম্ভব যদি বক্তব্যটি-

১. সুস্পষ্ট

২. চিন্তাকর্ষক

৩.আকর্ষনীয়

৪.ভাষার বোধগম্য

৫.শুদ্ধ উচ্চারণ যুক্ত

৬. আঞ্চলিকতা যুক্ত হয়

৭. শিক্ষার্থীর মনোযোগ সহকারে নির্দেশনা গ্ৰহন করে

৮. শিক্ষার্থীর নির্দেশনায় প্রতিটি ধাপ কে মনোযোগের সঙ্গে বিশ্লেষণ

৮.তথ্য সংগ্রহ-

প্রকল্পটি সম্পাদনের জন্য..........................(যে বিদ্যালয়ের কার্য টি সম্পন্ন করা হবে তার নাম বসাতে হবে শূন্য স্থানের) বিদ্যালয়ের ............ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নমুনা হিসাব নেওয়া হয়।

প্রধান শিক্ষককে অনুমতি নিয়ে ................ তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

       তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি- 

*যে শ্রেণীতে কার্যক্রমটি করা হবে সেই শ্রেণীর পুস্তকের একটি কবিতা বা গল্প নিতে হবে এবং তার থেকে 10 থেকে 12 টি প্রশ্ন তৈরি করে এই তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতিতে লিখতে হবে। এটি নিজের মতো করে লিখতে হবে।

৯.শ্রবণ দক্ষতায় শিহ্মকের মতামত-

১. প্রতিনিয়ত অভ্যাস যারা শিক্ষার্থীরা চিত্তাকর্যক শ্রবণ দক্ষতা বিকাশ সাধন করতে পারে।

২. শিক্ষার্থীরা অবসাদ দৃষ্টিকরণীয় সহায়ক।

১০.নিজস্ব মতামত-

১. শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া উত্তর বিশ্লেষণ করে জানা যায় প্রায় ৬০% শিক্ষার্থী মনোযোগ খুব ভালো ছিল এবং প্রায় ৫০% শিক্ষার্থী সমস্ত প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পেরেছে।

২. প্রায় ৬৭% শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষে তথ্য বিশ্লেষণ ও নির্দেশ অনুসরণ এ অংশগ্রহণ করেছে।

৩. শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে দুর্বল শিক্ষার্থীদের খুঁজে নিয়ে তাদের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

৪. শিক্ষার্থীর শোনার ক্ষেত্রে বেশ কোন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে কিনা তা চিহ্নিত করা হয়েছে।যেমন শ্রোতার শ্রবণ ইন্দ্রের ত্রুটি, নিতান্ত কোলাহল, অমনোযোগিতা, লজ্জা ও জড়তা প্রভৃতি।

৫. শিক্ষককে অত্যন্ত সচেতনতার সঙ্গে এই সমস্ত সমস্যার সমাধান করতে হবে।

পরিশেষে বলতে পারি, শিক্ষকদের আন্তরিক করার সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ ও ক্রমাগত অনুশীলন তারা সমস্যাগুলো সমাধান করা সম্ভব হবে।

১১.উপসংহার- 

প্রকল্পটি কেবলমাত্র একটি বিদ্যালয়ের উপর প্রয়োগ করা হয়েছে তাই প্রাপ্ত ফলাফল সার্বজনীন নয়। তবুও প্রকল্পটির গুরুত্ব অপরিসীম। বক্তব্য শ্রবণ ও নির্দেশনা গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শ্রবণ দক্ষতা বিকাশ ঘটবে। সঠিক ও উপযোগী কৌশলের ভুল-ভ্রান্তির গুলি বুঝতে পারবেন। ধীরে ধীরে উপযুক্ত শ্রবণে দ্বারাই সুবক্তা হয়ে উঠতে পারবেন।

CLICK HERE -




Post a Comment (0)
Previous Post Next Post