Sexual Harrasment In School Or Educational Institutions

Sexual Harrasment In School Or Educational Institutions

বিদ্যালয়ে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতন||Sexual Harrasment In School Or Educational Institutions

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

Sexual Harrasment In School Or Educational Institutions
Sexual Harrasment In School Or Educational Institutions

Assignment Questions -

1. বিদ্যালয়ে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতন সম্পর্কে লেখ।||Discuss The Sexual Harrasment In School Or Education Institutions.

2. বিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতনের ঘটার পেছনে কারণ গুলি বর্ণনা কর।||What is the Cause of Sexual Harrasment in school.

3. বিদ্যালয়ে যৌন নির্যাতনের প্রভাব গুলি কি।||What is the Effect Of Sexual Harrasment in School.

4. বিদ্যালয়ে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতনের প্রতিকারে শিহ্মক শিহ্মিকার ভূমিকা বর্ণনা করো।||Discuss The Role Of Teachers to prevent or Reduce Sexual Harrasment In School Or Education Institutions.

5. বিদ্যালয়ের যৌন নির্যাতনের প্রতিরোধের ভারত সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ বা আইন গুলি কি কি।||Write Down the prevention Of This ,which is taking by Government Of India.

BENGALI VERSION -

Sexual Harrasment In School Or Educational Institutions -

(ENGLISH VERSION FILE BELOW THE ARTICLE BY PDF FORMAT)

1. ভূমিকা -

যৌনতা ও যৌনতার বিকাশ একটি স্বাভাবিক জৈবিক প্রক্রিয়া,যা প্রায় সর্বজনীন।যৌনতার বিকাশ শুধুমাত্র নারীর বিষয় নয়,কৈশোরকালে নারী ও পুরুষ সকলেই যৌনতা বিকাশ ঘটে।নানা সামাজিক নিয়মাকানুনে রোধ যে যৌনতাকে মানুষ প্রতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে,প্রতি পদে সেখানে নৃশংসতার অনুপ্রবেশ ঘটেছে। অনুরূপভাবে সমাজের বিভিন্ন হ্মেত্রের মধ্যে বিদ্যালয়ের বা শিহ্মা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদের আজও এই নৃশংসতার ভুক্তভোগী হতে হচ্ছে।নিন্মে সেই সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

2. বিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতন  - 

বর্তমানে যৌন নির্যাতনের অন্যতম কেন্দ্র হল বিদ্যালয়। বিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বা বিদ্যালয়ের যদি ছাত্র বা ছাত্রীর জন্য এক লিঙ্গে বিশিষ্ট বিদ্যালয় হয় তবে যৌন নির্যাতন বা হেনস্থা ঘটার সম্ভাবনা কম হবে ঠিকই কিন্তু সংখ্যাগত ভাবে শূন্য হবে না।মেয়েদের বিদ্যালয়ে পুরুষ শিক্ষক বা কর্মী থাকলে এমন সম্ভাবনা কখনো কখনো তৈরি হয়।নানা কাজে বহিরাগতরাও আসে, আবার মেয়েদের কিছু কিছু কারনে বাইরে যেতে হয়।উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং পেশা সম্বন্ধীয় উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি প্রায় সবই সহশিহ্মামূলক।

   অধিকাংশ ব্যক্তি মালিকানাধীন বিদ্যালয় গুলিও সহশিহ্মামূলক সেইসব প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতনের ঘটনা তুলনামূলকভাবে বেশি ঘটে।উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতনের ঘটনা এত বেশি ঘটায় দরুন UGC কে তার নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দেশিকা তৈরি করতে হয় এবং তা পালন করার আদেশ দিতে হয়।উক্ত নির্দেশিকা সম্বন্ধে পরে আলোচনা করা হবে। আপাতত এইটুকু বলা দরকার যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতনের অতি অসাধারণ ঘটনা।নানা মন্তব্য নানা অছিলায় গায়ে হাত দেওয়া,সাহায্যের নামে হাত ধরা,ক্লাসে পড়ানোর সময় ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করা।এরকম নানা পন্থায় মেয়েদের নিগৃহীত হয়ে থাকে।  

3. বিদ্যালয়ে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতনের কারন -

  • শিহ্মকের বা বিদ্যালয়ের শিহ্মা কর্মীর যৌন বিকৃতি সম্পন্ন ব্যক্তির উপস্থিতি।
  • শিহ্মার্থীর মধ্যে লজ্জা ও ভীতির আচরণ। 
  • নির্যাতিতা শিহ্মার্থীর সঙ্গে শিক্ষক শিক্ষিকাদের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া অভাব। 
  • অভিভাবকদের সাথে শিক্ষার্থীদের যোগাযোগের অভাব বা কথোপকথন বোধের সংকোচ।
  • বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থার ক্রটি।

4. যৌন নির্যাতন প্রতিকারে বিদ্যালয়ের বা শিহ্মক - শিহ্মিকার ভূমিকা -

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা বিদ্যালয়ে যৌন নির্যাতনের হ্মেত্রে কোনো কোনো শিহ্মক হয়ে ওঠে নির্যাতনকারী। কিন্তু কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে শিহ্মক শিহ্মিকারাই পারেন এই সামাজিক সমস্যা প্রতিকার করতে। আবার শিক্ষার্থীদের কিছু কিছু আচরণের কারণ নিহিত থাকে অবাঞ্চিত পথে যৌনতার অসুস্থ বিকাশ।ওই সব আচরণ বুঝতে হলে এবং প্রতিকার করতে হলে শিহ্মক শিহ্মিকাদের বিষয়টি সম্বন্ধে প্রাথমিক ধারণা গড়ে তোলা দরকার।এই যৌন হেনস্থা বা নির্যাতন প্রতিরোধ করার জন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের বেশ কয়েকটি ভূমিকা গ্ৰহন করতে হবে। সেগুলি হল।-

  • প্রতিটি বিদ্যালয়ে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলিতে একটি করে যৌন নির্যাতন অভিযোগ গ্ৰহনকারী একটি কমিটি গঠন করা উচিৎ।এই কমিটিতে সদস্য হিসেবে থাকবেন ম্যানেজন্টেনের সবোর্চ্চ পদাধিকারী এবং সংশ্লিষ্ট শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যাতে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত বক্তব্য কমিটিতে উপস্থাপন করা সম্ভব হয়।
  • শিহ্মক বা শিহ্মিকার সাথে শিক্ষার্থীর সহজ মেলামেশা রাতে কোনো সমস্যা হলে শিক্ষার্থী শিক্ষক বা শিক্ষিকার কাছে গিয়ে তার অসুবিধার কথা নিঃসংকোচে বলতে পারে।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বা বিদ্যালয়ে শিক্ষক, শিহ্মিকা, সুপারভাইজার,শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের সামনে যদি যৌনতা সংক্রান্ত কোনো ঘটনা ঘটে থাকে,যেমন যৌন ইশারা,নোংরা বা কুরুচিকর কথা,উপহাস বা ঠাট্টা,অশ্লীল মন্তব্য কিংবা শিস্ দেওয়ার মতো ঘটনা, তাহলে পূর্বোক্ত শিক্ষক, সুপারভাইজার ও শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিৎ। 
  • কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বা বিদ্যালয়ের মেয়েরা যদি শ্রেণিকক্ষে,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গণে এমনকি ক্যাম্পাসের বাইরেও যদি নির্যাতন সংক্রান্ত বিষয়ের সম্মুখীন হয় তাহলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বা বিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ অথবা সুপারভাইজার এর উচিৎ হবে মেয়েটির সঙ্গে প্রথাহীন ভাবে যোগাযোগ রেখে কথাবার্তা বলা, আলোচনা করা এবং সমগ্ৰ ঘটনাটিকে উপলদ্ধি করা। 
  • উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে নির্যাতিত শিক্ষার্থীর নিকট পৌঁছে তার সঙ্গে খোলা মেলা কথা বলে আলোচনা করার চেষ্টা করবেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ডিন,বরিষ্ঠ অধ্যাপক এবং মনোবিজ্ঞানী অভিজ্ঞ শিক্ষক।এই সমস্ত ব্যক্তিবর্গ অবশ্যই যৌন নির্যাতনের জটিলতা সম্পর্কে উচ্চমাত্রায় সংবেদনশীল হবেন কারণ একমাত্র তাঁরাই হলেন নির্যাতিত ব্যক্তি সবচেয়ে নিকটতম ব্যক্তিত্ব। 
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতনের ঘটনাকে নিয়ন্ত্রিত করার ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রাঙ্গন ক্যামেরার ব্যবস্থা রাখাও একটি অন্যতম কার্যাবলী কৌশল। এর ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ অবাঞ্চিত মন্তব্য, কুরুচি পূর্ণ যৌন আচরণ অনেকখানি সংকেত হয়। 
  • যখন যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটে তখন নির্যাতিত শিক্ষার্থী এবং সংঘটন কারীর পিতামাতার ঘটনা বিস্তৃত বিবরণ জানানো দরকার যাতে উভয় পক্ষে ব্যক্তিদের মানসিক ও বিকাশমূলক চাহিদার বিঘ্নিত না হয় এবং প্রতিকার লাভ হয়।
  • যৌন নির্যাতন বিষয়ে মেয়ে শিহ্মার্থীদের স্পষ্ট ধারণা দিতে হবে।
  • বিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া কোনো সাম্প্রতিক ঘটনার উদাহরণ টেনে তার সহজ বিশ্লেষণ এবং শিক্ষার্থীর সঙ্গে আলোচনা করা।
  • শিহ্মার্থীকে সজাগ করে তোলা যাতে কারো সাথে কোনো অন্যায় হলে তারা নির্ভয়ে তা বলে।
  • সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বা বিদ্যালয়ে যৌন হয়রানী নীতিমালা প্রনয়ন ও কার্যকর করতে হবে।
  • বিদ্যালয়ের বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিহ্মক শিহ্মিকাদের উচিৎ শিক্ষার্থীদের শারীরিক স্পর্শ জনিত শিক্ষা অর্থাৎ কোনটি খারাপ স্পর্শ আর কোনটি ভালো স্পর্শ সেই সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবগত করানো।
  • শ্রেণিকহ্মে শিহ্মার্থীর দীর্ঘ অনুপস্থিতির কারন অনুসন্ধান করা‌।এই অনুসন্ধানের সহপাঠীর মাধ্যমে অথবা টেলিফোন নম্বর জানা থাকলে তার মাধ্যমে হতে পারে।এতে অভিভাবক ও আশ্বস্ত হন যে বিদ্যালয়ে ও শিহ্মার্থীর ব্যক্তিগত খুঁটিনাটি দিকে শিহ্মক ও শিহ্মিকাদের নজর রাখেন।
  • শ্রেণিকক্ষে কোনো শিক্ষার্থী অস্বাভাবিক আচরণ করলে তার সাথে সরাসরি কথা বলা এবং পারিপার্শ্বিক খবরাখবর নেওয়া।
  • শ্রেণিকক্ষের কাঠামোগত সুরহ্মার জন্য পর্যাপ্ত আলো, হাওয়া থাকা প্রয়োজন।
  • শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের যাতে না হয় তার দিকে লহ্ম রাখা।
  • শুধুমাত্র শ্রেণিকক্ষে নয়, শ্রেণিকক্ষে বাইরের যেমন বিদ্যালয় আসার পথে, বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে বা বিদ্যালয় ছুটি হওয়ার পর এই বিষয়টি উপর গুরুত্ব বা নজর রাখতে হবে।
  • বিদ্যালয়ে শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের উপর নয়, মহিলা শিহ্মিকা বা শিক্ষা কর্মীর আচরন বা এই রূপ নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তাদের উপর নজর দিতে হবে।
  • শিহ্মার্থী বা মহিলা শিহ্মিকা উপর যদি এই ধরনের কোনো ঘটনা ঘটে তাহলে নির্যাতনকারী উপর কঠোর এবং আইনি ব্যবস্থা দিকে নজর রাখতে হবে।
  • প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীদের ওপর বিশেষ গুরুত্ব বা নজর রাখতে হবে।
5. বিদ্যালয়ে যৌন নির্যাতনের প্রভাব -
  • শিহ্মার্থীদের মধ্যে বিদ্যালয় আসার প্রবণতা হ্রাস পাবে।
  • শিহ্মার্থীরা পঠনপাঠনে প্রতি অমনোযোগ হয়ে ওঠে।
  • শিহ্মার্থীদের বৌদ্ধিক,সৃজনশীলতা ও প্রাহ্মোভিক বিকাশের বাধা সৃষ্টি হবে।
  • শিহ্মার্থীর ও মহিলা শিহ্মিকাদের মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদী মানসিক প্রভাব লহ্ম্য করা যাবে। 
  • নির্যাতিতাদের মধ্যে শারীরিক ভাবে ট্রমা লহ্ম্য করা যায়। 
  • নির্যাতিতাদের মধ্যে রাগ, দুশ্চিন্তা,লজ্জা,ভয়,বিষন্নতা, মেজাজ গত পরিবর্তন,নিঃসঙ্গতা মতো আচরণ লহ্ম্য করা যাবে। 
  • নির্যাতিতারা নিজের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। 
  • নির্যাতিতারা কোনো প্রতিবাদ না করার ফলে নির্যাতনকারী সাহস বৃদ্ধি পাবে।
6. বিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হ্মেত্রে যৌন নির্যাতন প্রতিকারে সরকারী আইনি পদক্ষেপ -
বিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্ষেত্রে যৌন নির্যাতন প্রতিকারের ভারত সরকার যে সমস্ত আইন প্রনয়ন করেন -

  • Protection Of Children's Right Act.
  • Right To Education Act,2009
উপরোক্ত এই আইন দ্বারা বিদ্যালয়ের যৌন নির্যাতনের প্রতিকারে ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও ভারতীয় সংবিধানে বর্ণিত কিছু আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে যথা। -
305 নং ধারায় - শিশু আত্মহত্যার চেষ্টা।
323 নং ধারায় - ইচ্ছাকৃত ভাবে আঘাত করা।
325 নং ধারায় - ইচ্ছাকৃত ভাবে জোরে আঘাত করা।
326 নং ধারায় - বিপজ্জনক অস্ত্র দিয়ে ইচ্ছাকৃত আঘাত করা।
352 নং ধারায় - যারা অথবা অপরাধীদের ব্যবহার করা বা পরিচিত করে প্ররোচিত করে। 
354 নং ধারায় - মহিলাদের আত্মসম্মান ক্ষুন্ন করা। 
506 নং ধারায় - দৃষ্কৃতি দিয়ে ভয় দেখানো। 
509 নং ধারায় - কোনো কথা, আকার বা ইঙ্গিতে যা মহিলাদের পক্ষে অপমানজনক।

7. উপসংহার -

যৌন নির্যাতন হল একধরনের সামাজিক ব্যাধি। বর্তমানে নারী প্রগতির পথে সবচেয়ে বড়ো অন্তরায়।আজও নানাভাবে নারীরা ও শিশুরা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সামাজিক ও লোক লজ্জার ভয়ে কত যে কেস আজও চাপা পড়ে আছে তা ঠিক নেই।যতদিন না মানুষের মধ্যে দায়িত্বশীল মনোভাব না গড়ে উঠছে অর্থাৎ নিজ কখনো যৌন নির্যাতনের করব না আর অন্যদের করতে দেবো না ততদিন এই যৌন নির্যাতনের মামলা কমবে না। কিন্তু সবার আগে প্রত্যেক নির্যাতিতাদের অন্যায় প্রতি প্রতিবাদ করতে হবে আইনের মধ্যে দিয়ে।

CLICK HERE -

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post