Community Based Activists - Assembly

Community Based Activists - Assembly

Community Based Activists

                Assembly

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

Community Based Activists - Assembly
Assembly

(***ENGLISH VERSION FILE BELOW THE ARTICLE BY PDF FORMAT)

Community Based Activists

Assembly
BENGALI VERSION -

1. ভূমিকা - 

" Morning shows the day, childhood shows the day " অর্থাৎ " সকালের সূর্যোদয় দেখে আমরা বুঝতে পারি সারা দিন কেমন যাবে।"Assembly বলতে  সমবেত হওয়া বা সমাবেশ বোঝানো হয়। বিদ্যালয়ের কার্যপ্রণালী শুরু হওয়ার সময় সমস্ত ছাত্রছাত্রীরা, শিক্ষক-শিক্ষিকারা সমবেত হয়।একে প্রার্থনা সঙ্গীত পরিবেশন বলে।একটি বিদ্যালয়ের সমাবেশ থেকেই বিদ্যালয়ের পঠন পাঠন শুরু হয়।এর থেকে বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলাবোধ ও সুস্থ শিক্ষার পরিবেশ অর্থাৎ বিদ্যালয়ের গুণগতমান উপলব্ধি করতে পারি।যদি বিদ্যালয়ের সমাবেশ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় তবে সারাদিনের পঠন-পাঠন ও অন্যান্য কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে হবে। বিদ্যালয়ে সুশঙ্খলা বজায় রাখতেই শিক্ষকদের প্রথম থেকেই সচেতন হতে হবে।

2. সময়সূচী - 

শিক্ষাব্যবস্থায় বিদ্যালয়গুলি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।যেমন - সকালে বিদ্যালয়কে Morning Session ও দুপুরের বিদ্যালয়কে Day Session বলা হয়।মূলত প্রাথমিক, উচ্চ প্রাথমিক,মাধ্যমিক,উচ্চমাধ্যমিক ও বিশেষত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গুলিতে প্রার্থনার মাধ্যমে অধ্যয়নের কাজ শুরু করা হয়।প্রতিটি বিদ্যালয়ের প্রার্থনা সংগীত ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়ে থাকে। Morning Session বিদ্যালয় গুলিতে সকাল ৭টা মধ্যে এবং Day Session বিদ্যালয় গুলিতে 10:45 মিনিটে প্রার্থনা সঙ্গীত শুরু হয়।

3. বিদ্যালয়ে সমাবেশের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য -

বিদ্যালয়ের কর্মসূচি প্রারম্ভ হয় সমাবেশ মাধ্যমে। বিদ্যালয়ের অন্যান্য কর্মের মতো সমাবেশের একটি লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য রয়েছে।যথা -

  1. শিক্ষার লক্ষ্য একটি শিশুর সার্বিক বিকাশ সাধন করা। শিশুর দেহ,মন ও বুদ্ধির বিকাশ ঘটবে এই বিদ্যালয়ের সমাবেশের মধ্যে দিয়ে। 
  2. প্রার্থনা সঙ্গীতের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধ ও নিয়মানুবর্তিতা গড়ে উঠবে।যা  তাদের ভবিষ্যৎ জীবন গঠনের সহায়ক হয়।
  3. প্রার্থনা সঙ্গীত ও জাতীয় সঙ্গীতের মধ্যে দিয়ে তাদের জাতীয় সংহতি বোধ গড়ে ওঠে। যা তাদের পরবর্তী সময়ে ভাবি দেশনেতা,সমাজসেবা বা একজন সুদক্ষ সামাজিক নাগরিক হিসেবে ছাত্র সমাজের কাছ থেকে দেশ বা জাতি পেয়ে থাকে বা থাকবে। 
  4. শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশাত্মবোধ ও স্বদেশপ্রীতি মনোভাব গড়ে উঠবে। 
  5. শিক্ষার্থীরা খবর বলা ও বাণী পাঠের মধ্যে দিয়ে তাদের সাহস বৃদ্ধি পায় এবং কোনো কিছু জনসমক্ষে সামনে তুলে ধরতে দক্ষতা অর্জন করে।
  6. স্বাস্থ্য পরীক্ষাতে তাদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার বিকাশ ঘটে এবং নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে শেখবে। 
  7. শিক্ষক মহাশয় কোনো বিষয় আলোচনা করলে শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন করবে।যা তাদের মধ্যে প্রশ্নকরন দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। শিক্ষার্থীরা যুক্তি দিয়ে কথা বলতে শেখে। 
  8. শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুপ্রেরণায় উৎসাহিত করে।
  9. শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঐক্যতা অনুভূতির উন্মেষ ঘটে।
  10. সংগীত হল আমাদের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা,যার মধ্যে দিয়ে ঈশ্বর কেন্দ্রিক শিক্ষা জ্ঞান লাভ করা যায় না।জাতীয় সংগীত ও প্রার্থনা সঙ্গীতের মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আধ্যাত্বিক চেতনার বিকাশ ঘটে।
  11. বিদ্যালয়ের সমাবেশের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক মনোভাব বিকশিত হয়।
  12. সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়ানোর মধ্যে দিয়ে তাদের ঐক্য বদ্ধ তথা সাবধান বিশ্রাম এর মধ্য দিয়ে শারীরিক ব্যায়াম হয়ে থাকে।যা তাদের মানসিক বিকাশের সাথে সাথে শারীরিক বিকাশে সহায়তা করে। 

4. বিদ্যালয়ে সমাবেশের হওয়ার পেছনে কারণ বা যুক্তি  -

বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের সমাবেশের পেছনে যে কারণ বা যুক্তি রয়েছে,সেগুলি হল -

  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধ ও নিয়মানুবর্তিতা জাগ্রত করা। 
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশাত্মবোধের অনুভূতি জাগ্রত করা।
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও ঐক্যতা সৃষ্টি করা।
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে আধ্যাত্মিক বিকাশ ঘটানো।
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুপ্রেরণা বোধ জাগ্রত করা।
  • শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশের পাশাপাশি শারীরিক বিকাশ ঘটতে সাহায্য করা।

5. বিদ্যালয়ে সমাবেশ সংগঠনের পদ্ধতি -

  • বিদ্যালয়ে ভেতরে প্রাঙ্গনে বা বিদ্যালয়ের সামনের মাঠে সমাবেশ সংগঠিত করা হয়। 
  • ক্লাস শুরু হওয়ার 15 মিনিট আগে প্রস্তাবিত ঘন্টা দেওয়া হয়।
  • ঘন্টার পরার সঙ্গে সঙ্গে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে সমবেত সঙ্গীত প্রার্থনা সংগীত গাওয়া হয়।
  • সপ্তাহের ছয়দিন আলাদা আলাদা প্রার্থনা সংগীত গাওয়া হয়ে থাকবে।কোন দিন কোন প্রার্থনা সংগীত গাওয়া হবে তা আগে থেকে নির্ধারিত করা হয়ে থাকে।
  • সকল শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক এবং সে ক্ষেত্রে সকলের সাহস ও বাক্ পটুত্ব বৃদ্ধি পায়।

6. সমাবেশের নিয়মাবলী -

  1. প্রার্থনা সভা বিদ্যালয়ের ক্লাস শুরুর 15 মিনিট আগে হবে।
  2. শ্রেণিকক্ষের তত্ত্বাবধানে ছাত্রছাত্রীরা নিজ নিজ ক্লাস অনুযায়ী লাইনে দাঁড়াবে এবং শিক্ষক শিক্ষিকার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবে।
  3. ছাত্রছাত্রীরা প্রার্থনার জন্য শান্ত হয়ে দাঁড়াবে ও নীরবতা বজায় রাখতে হবে। 
  4. পার্থনা সভায় কোনো কথা বলা যাবে না।
  5. যারা সমাবেশের নেতৃত্ব দেবেন তারা অন্যদের দিকে মুখ করে দাঁড়াবে।
  6. এরপর প্রার্থনা সংগীত গাওয়া হবে।
  7. পার্থনা সভায় গাওয়া প্রার্থনা সংগীতটি অবশ্যই ধর্মনিরপেক্ষ হবে।
  8. প্রার্থনা সংগীত গাওয়ার শেষে জাতীয় সংগীত গাইতে হবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্থাৎ ৫২ সেকেন্ডে মধ্যে সমাপ্ত করতে হবে।
  9. এরপর ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থেকে রোল নম্বর অনুসারে এক এক দিন এক এক জনকে একজন মহান ব্যক্তির বাণী পাঠ করতে হবে।
  10. তারপর একজন খবর বলবে বা বিশেষ ঘটনা থাকলে সে বিষয়ে প্রধান শিক্ষক সংহ্মিপ্ত বক্তব্য রাখতে পারে। 
  11. বিদ্যালয়ের যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা সমাবেশে করা উচিত।
  12. প্রার্থনা সভায় কোনো ধর্মীয় উপদেশ দেওয়া যাবে না।
  13. প্রধান শিক্ষক ও অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা ছাত্রছাত্রীদের হাত,পায়ের নখ,পোশাক পরিচ্ছদ সহ ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা পরীক্ষা করে দেখবেন।
  14. প্রধান শিক্ষক ও সহ শিক্ষক শিক্ষিকারা বিদ্যালয় সম্পর্কিত নির্দেশ দেবেন।পালনীয় দিনের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করবেন।
  15. সুষ্ঠুভাবে প্রার্থনা সভা বাইরের অতিথিদের কাছে বিদ্যালয় সম্পর্কে ভালো প্রতিচ্ছবি গড়ে তুলতে হবে। 
  16. এরপর শৃঙ্খলা ভাবে নিজ নিজ শ্রেণীকক্ষে শিহ্মার্থীরা প্রবেশ করবে। 
এইভাবে School Assembly সম্পন্ন করা হবে।

7. বিদ্যালয়ে সমাবেশের প্রস্তুতি পর্যায় -

School Assembly তে প্রাথমিকভাবে প্রধান শিক্ষক মহাশয়,সহ শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের ভূমিকা সর্বাধিক।এখানে খেলাধুলার শিক্ষকের দায়িত্ব অনেকখানি।তাদের নির্দেশনা কার্যটি সম্পাদন ও সম্পন্ন হবে।

  • প্রথমে ছাত্রছাত্রীরা সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়াবে।সেটা হবে ছোটো থেকে বড়ো উচ্চতা অনুসারে।
  • শিক্ষার্থীদের লাইনে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড় করাতে হবে। 
  • প্রথমে শ্রেণি সোজা করা,তারপর সাবধান বিশ্রাম করতে হবে।
  • তারপর School Assemblyতে প্রথমে নির্ধারিত দিনে একটি প্রার্থনা সংগীত থাকবে তা গাইতে হবে।
  • এরপর জাতীয় সংগীত গাইতে হবে।জাতীয় সঙ্গীত টি নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ 52 সেকেন্ডে মধ্যে  সমাপ্ত করা উচিত।জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় সকল সমবেত ও ধীরে স্থির হয়ে গাওয়া প্রয়োজন।
  • এরপর ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থেকে রোল নাম্বার অনুযায়ী একদিন একদিন এক এক জনকে বাণী পাঠ করবে। 
  • তারপর একজন খবর বলবে বা বিশেষ ঘটনা থাকলে সেই বিষয়ে প্রধান শিক্ষক মহাশয়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ রাখতে পারেন।
  • পরিশেষে বাক্য পরীক্ষা করে অর্থাৎ ড্রেস পরিষ্কার আছে কিনা, চুল,নখ ইত্যাদি দেখে School Assembly সম্পন্ন করা হবে। 
এক্ষেত্রে শিক্ষক মহাশয় বিশেষ দায়িত্ব পালন করেন। সকল ছাত্রছাত্রী,শিক্ষক-শিক্ষিকা মন্ডলী,অশিহ্মক কর্মীবৃন্দ সকলেই বিদ্যালয় সমাবেশে অংশগ্রহণ করবেন এবং প্রার্থনা সংগীত ও জাতীয় সঙ্গীত গাইবেন।

8. সরঞ্জাম -

বেশিরভাগ বিদ্যালয়গুলিতে প্রার্থনা সংগীত গাওয়ার জন্য তেমন কোনো সরঞ্জাম থাকে না।সাধারণত একটি নির্বাচিত স্থানে বা বিদ্যালয়ের মাঠে বা প্রাঙ্গনে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা সংগীত করা হয়।তারপর একটি খবরের পাঠ ও মহান ব্যক্তিদের বাণী থেকে একটি করে বাণী বলা বা খবরের কাগজ থেকে বিশেষ খবর বা শিক্ষা সম্পর্কিত তথ্য সকল ছাত্রদের সামনে তুলে ধরতে হয়।কিন্তু কিছু কিছু বিদ্যালয় হারমোনিয়াম,তবলা, খবরের কাগজ,হাজিরা খাতা,স্বাস্থ্য বিষয়ক ছবি ইত্যাদি সরঞ্জাম থাকবে।এই সরঞ্জাম গুলি প্রতিদিন প্রয়োজন বলে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে রাখা থাকবে।অশিক্ষক কর্মীবৃন্দ প্রতিদিন বের করবে এবং নির্দিষ্ট স্থানে সংরক্ষন করে রাখবেন।

9. বিশেষ দিনে বিদ্যালয় সমাবেশে সম্ভাষণ - 

কোনো বিশেষ অনুষ্ঠান পালনে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য অভিমত প্রকাশ করাকে সম্ভাষণ বা ভাষণ বলে থাকি।যেখানে নানাপ্রকার সামাজিক সমস্যাকে কেন্দ্র করে কোনো সভার আয়োজন করা প্রয়োজন। আগে থেকে নোটিশ দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের সতর্কতা খবর দিয়ে তাদের অভিভাবকদের উপস্থিতি বাঞ্ছনীয় করা প্রয়োজন।সকলের বসার জায়গায় সুষ্ট আয়োজন করতে হবে।মাইক,চেয়ার,টেবিল ইত্যাদি দিয়ে সুন্দরভাবে মঞ্চ সজ্জা একান্ত প্রয়োজন।সেখানে প্রথা অনুযায়ী সভাপতি, বিশেষ অথিতি ইত্যাদি নির্বাচন করতে হবে। সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার জন্য বিষয় নির্বাচন যেন সম সাময়িক ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংগঠিত করা হয়।যেমন -

  • আমাদের দেশের শিক্ষার ব্যবস্থা
  • পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ে সমস্যা 
  • মূল্যবোধের শিক্ষা 
  • Online এ শিহ্মার বিকাশ ও সংকট 
  • নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা
  • ছাত্রসমাজের শৃঙ্খলার সমস্যা 
  • কন্যা সন্তানের শিক্ষা বিকাশ
  • Covid-19 চলাকালীন শিক্ষা অবস্থা
10. সমাবেশের ফলাফল -

  • সমাবেশের দ্বারা বিদ্যালয়ে একটি মনোরম পরিবেশের সৃষ্টি হয়। 
  • বিদ্যালয়ের সুশৃংখল ও সু-পরিকাঠামো গড়ে তোলা। 
  • শিক্ষার্থীদের পুঁথিগত জ্ঞানের সঙ্গে অন্যান্য ব্যবহারিক ও দরকারি বিষয়ে শিক্ষা দান করা। 
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশাত্মবোধ, নিয়মানুবর্তিতা ও শৃঙ্খলা বোধ জাগ্রত করা। 
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে মনুষ্যত্ব বোধের বিকাশ ঘটানো।
  • শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ তথা শারীরিক বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে।  
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে সামাজিক ও ঐক্যতার মনোভাব গড়ে তোলা।
  • ছাত্রজীবনকে পরিপূর্ণতা প্রদান করে।

11. উপসংহার -

শিক্ষা হল মানব সভ্যতার ধারক ও বাহক।শিক্ষাই পারে সমাজকে অগ্রগতির চরম সীমায় পৌঁছে দিতে।প্রতিটি শিক্ষার্থী এই সমাজেরই অংশ,তাই সমাজ তাঁদের কাছে কিছু প্রত্যাশা করতে পারে।সমাজের উন্নতির জন্য দরকার সুশৃঙ্খল যুক্ত সুদক্ষ ব্যক্তিদের।তাই বিদ্যালয়ে শিশু শিক্ষার্থীদের সুদক্ষ ব্যক্তি হিসেবে গড়াই হল বিদ্যালয়ের প্রধান কর্তব্য।কারণ এই শিশু শিক্ষার্থীরা আগামী দিনের নাগরী।শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসিক ও শারীরিক বিকাশ জাগ্রত করার জন্য বিদ্যালয় যে সমস্ত কর্মসূচীগুলি গ্রহণ করে,তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হল প্রার্থনা সংগীত বা সমাবেশ।সমাবেশের মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীর মধ্যে সামাজিক,জাতীয়তাবোধ ও গণতান্ত্রিক মনোভাব প্রকাশ পায়। শিক্ষার্থীদের পুঁথিগত জ্ঞানের সঙ্গে ব্যবহারিক জীবন সম্পর্কে ধারণা লাভ করে এবং সমাজ তথা শিক্ষার্থীর নিজেদের বৌদ্ধিক বিকাশ ঘটে।


CLICK HERE -

ENGLISH VERSION PDF FILE


Post a Comment (0)
Previous Post Next Post