Multicultural Classroom

Multicultural Classroom

Multicultural Classroom||বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষ

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

Multicultural Classroom
Multicultural Classroom

Assignment Questions -

1. What is Multicultural Classroom.what is major characteristics Of Multicultural Classroom.

2. what is the Advantages and Disadvantages Of Multicultural Classroom.

3. Explain the problems Of Multicultural Classroom.what is Role of teacher's in Multicultural Classroom.

(*** ENGLISH VERSION  FILE BELOW THE ARTICLE BY PDF FORMAT)

Multicultural Classroom||বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষ

BENGALI VERSION -

1. ভূমিকা -

ইংরেজি প্রতিশব্দ "Multiculture" কথাটির অর্থ হল বহুসাংস্কৃতিবাদ। অর্থাৎ যেখানে একসাথে একাধিক সংস্কৃতির মিলন ঘটেছে।বহুসাংস্কৃতিবাদ সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিরা ভিন্ন ভিন্ন মত পোষণ করেন। Stuart Sim এর মতে,"Multiculturalism is the celebration of this cultural Pluralis it welcomes a society made up of diverseracial and cultural groups." অর্থাৎ আধুনিক সভ্যতার একটি জটিল আঙ্গিক হল বহুসাংস্কৃতিবাদ।বহুসাংস্কৃতিবাদে বিশ্বাস করে এমন একটি সমাজে ব্যবস্থা যেখানে একাধিক সাংস্কৃতিক,ধর্মের, ভাষার ও জনগোষ্ঠীর মানুষ। একসাথে বসবাস করে।বহুসাংস্কৃতিবাদ ধারনাটি 'Cultural Pluralism' এর ধারনার সাথে যুক্ত।বহুসাংস্কৃতিবাদ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন - "The challenge for a truly multicultural society is to retain the uniqueness of defferent traditions and yet simultaneously to create a new entity in which these traditions comes together."

Anthony Elliott মতে," Multiculturalism is in crisis, because liberal Governments are retreating from open commitment to cultural diversity, emphazing instead security cohesion and integration."

বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষ হল এমন একটি বিশেষ আধুনিক ধরনের শ্রেণিকক্ষ যেখানে ভিন্ন ভাষা,ভিন্ন সংস্কৃতির,ভিন্ন ধর্ম,ভিন্ন বর্ণ ও ভিন্ন জাতির শিক্ষার্থীরা পঠন-পাঠন করে থাকে। ভাষা,ধর্ম,বর্ণ,রুচি,সংস্কৃতি ও বিশ্বাস ইত্যাদি ধারণা গুলির দিয়ে এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে বৈচিত্র্যের প্রতিফলন ঘটে।একজন আধুনিক, জ্ঞানী,সহনশীল,বিজ্ঞান ও সৃজনশীল শিক্ষক এইরকম বহু সংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষে পরিচালনা করে থাকেন।

2. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের বৈশিষ্ট্যাবলী -

বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের বৈশিষ্ট্য গুলির হল -

  1. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের ভিন্ন জাতি,ধর্ম,বর্ণ ও সংস্কৃতির শিক্ষার্থীরা একসাথে একই বিষয় শিখন করেন।
  2. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে একটি বৈচিত্র্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হয়।
  3. ভিন্ন জাতি,ধর্ম,বর্ণ ও সংস্কৃতির মানুষের মনণ ও চিন্তন শিখন আলাদা আলাদা হওয়ার শিখন প্রক্রিয়া একটি উপভোগ্য অথচ একটি অদ্ভুত শিখন বৈচিত্র্য তৈরি হয়।
  4. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার্থীর জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও সংস্কৃতি ছাড়াও তার আর্থ সামাজিক পরিস্থিতি তার পৃথক মনণ ও চিন্তন তৈরি করে।
  5. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীর জন্মস্থান তার মনণে একটি স্থায়ী ছাপ ফেলে যায়।তাই প্রতিটি শিহ্মার্থী একই বিষয় ভিন্ন আলোচনা শিখন করে থাকে।
  6. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার্থীরা ভিন্ন জাতি, ধর্ম,রুচি ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধার মনোভাব তৈরি হয়।
  7. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে পরকে আপন করে নেওয়ার মানসিকতা সর্বদা কাজ করে। অর্থাৎ এই বহু সাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষ হল অন্তর্ভূক্তিমূলক।
  8. এই রূপে শ্রেণিকক্ষে সবচেয়ে বড়ো বাধা হল ভাষা। অনেক সময় দুটি উৎকৃষ্ট সংস্কৃতির মানুষ পাশাপাশি অবস্থান করলেও ভাষা করলেও ভাষা তাদের ভাব বিনিময়ের পথে অন্তরায় হয়।
  9. অনেক সময় ভিন্ন মানুষের উচ্চারণ রীতি পৃথক পৃথক হওয়ার জন্য অন্যদের কাছে বোঝা কঠিন হয়ে পড়ে।
  10. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে পঠন ও শিখনের মধ্যে দিয়ে কোনো শিক্ষার্থী সহজেই আন্তর্জাতিক স্তরের জ্ঞান, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির সাথে সহজে পরিচিত হতে পারে।
  11. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে "আমরা বোধ" বা "We feelings" তৈরি হয়।
  12. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে একটি আলাদা পরিবেশ তৈরি হয় যেখানে প্রতিটি শিহ্মার্থী একই বিষয় ভিন্ন ভিন্ন আলোকে শিখে থাকে।
  13. ভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের উচ্চারণ রীতি ভিন্ন হওয়ার কারণে একজনের কাছে অন্য জনের ভাষা বুঝতে অসুবিধা হয়।
  14. এই প্রকার শ্রেণিকক্ষে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংহতির সহায়ক।
  15. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে শিখন প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল ও সময়সাপেক্ষ হয়।

3. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের সুবিধা -

বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের সুবিধা গুলি হল -

  1. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য মানব জাতির সংহতি পথটি প্রশস্ত করে।
  2. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী কালীন পৃথিবীতে এই ধরনের শ্রেণিকক্ষ সহনশীলতার মাত্রা বাড়িয়ে শান্তির বার্তার বয়ে আনে।
  3. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের দ্বারা জ্ঞান,বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির মিলন হয়।জ্ঞান যে কোনো জাতির সংকীর্ণ গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক আঙিনায় পৌঁছায়।
  4. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষে এক ধর্মে শিহ্মার্থীর অন্য ধর্মের শিহ্মার্থীর প্রতি সহনশীলতা বাড়ে।
  5. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে একে অপরের ধর্মের,বর্ণের ও জাতির প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ে।
  6. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষের জন্য বিশ্বমানের পাঠক্রম দরকার হয়। অর্থাৎ শিক্ষার্থীরা অনেক আধুনিক ও বিস্তৃত জ্ঞান বিজ্ঞানের সংস্পর্শে আসতে পারে।
  7. ধর্ম,বর্ণ,জাতি ও সংস্কৃতির উপরে উঠে শিক্ষার্থীর মনে স্বাধীন বা মুক্ত চিন্তনের আর্বিভাব হয়।
  8. বিশ্ব জনগোষ্ঠীর গঠনের জন্য এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে খুব উপকারী।
  9. Mary Dilg বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের সুবিধা প্রসঙ্গে বলেন - " The Multicultural Classroom presents teachers and students with opportunities the challenges and the rewards of working with Multiple Sources of Authority" অর্থাৎ এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীর ও শিক্ষকের জন্য পরীক্ষা ও পুরুষ্কার দুটোই প্রস্তুত রয়েছে।
  10. এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে সহনশীলতার দ্বারা শান্তির বার্তার বহন করে থাকে।

4. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের অসুবিধা -

বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের অসুবিধা গুলি হল - 

  1. সঠিক পরিকাঠামো ছাড়া বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের সংহতির পরিবর্তে বিচ্ছিন্নতার জন্ম নিতে পারে। 
  2. উপযুক্ত প্রাতিষ্ঠানিক পরিকাঠামো ছাড়া এই ধরনের শ্রেণিকক্ষে কোনো শিক্ষার্থী সহজেই নিঃসঙ্গতার শিকার হতে পারে। 
  3. অনেক পরধর্ম সহনশীলতার পরিবর্তে পরধর্ম নিন্দার ব্যাপারটি নিয়ন্ত্রণ মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে। 
  4. শিহ্মন মাধ্যম ও শিখন মাধ্যম দুটোই সাদৃশ্য না থাকলে এইরূপ শ্রেণিকক্ষে আয়োজনের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হতে পারে।
  5. শ্রেণিকক্ষে শিহ্মকের বিচক্ষণতা ও নমনীয়তা ছাড়া এইরূপ শ্রেণিকক্ষে দীর্ঘহ্মণ শিক্ষণ ও শিখন সম্ভব নয়। 
  6. সঠিক মানে পাঠক্রম ছাড়া বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষ পুরোপুরি ব্যর্থ হতে পারে। 
  7. অনেক সময় শ্বেতাঙ্গ কোনো শিক্ষার্থী কৃষ্ণাঙ্গদের  নিয়ে কবিতা বা সাহিত্য শিখতে সমানভাবে উৎসাহী নাও হতে পারে। 
  8. অন্যদিকে কোন কৃষ্ণাঙ্গ শিক্ষার্থী শেতাঙ্গদের নিয়ে রচিত কোনো বই পড়তে একই রূপে অনুৎসাহিত হতে পারে। 
  9. কোনো ইহুদী কবিতা কোনো খ্রিষ্টান শিক্ষার্থী শিখনের অবহেলা করতে পারে। 
  10. উপযুক্ত পরিকাঠামো ও নিয়ম কানুন ছাড়া বহু সাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষ অনেক বড়ো দুঃস্বপ্ন বড়ো আনতে পারে। 
  11. সৃজনশীলতার বিকাশ না ঘটার কারণে বহু সাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষ বিপথে যাচ্ছে।

5. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের সমস্যা -

বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের যে সমস্ত সমস্যার সৃষ্টি হয়, সেই গুলি হল -

  1. এই প্রকার শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীরা যেহেতু বিভিন্ন শ্রেণি থেকে আসে সেহেতু ভাষা বৈচিত্র্য সৃষ্টি হয়। অনেক সময় এই ভাষার বৈচিত্র্য শিখন ও শিক্ষণ দুটো প্রক্রিয়াকেই ব্যাহত করতে পারে।
  2. ভাষা ব্যবহারের দ্বারা আঞ্চলিকতা ও প্রাদেশিকতার বীজ বপন করা হয়ে যায় মনের অজান্তে।শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়ে যায়। 
  3. বহুসাংস্কৃতিক সম্পন্ন শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থী আসে।তারা এক একজন এক এক ভাষা ব্যবহার করে।ফলে এই ভাষার মধ্যে দিয়েই ধর্মের ভেদাভেদের সম্ভাবনা থাকে বহুভাষী শ্রেণীকক্ষে।
  4. বহুভাষী শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীরা অনেক সময় নিজ সংস্কৃতি ও রুচি বজায় রেখে অন্যের সংস্কৃতি স্বতঃস্ফূর্তভাবে গ্রহণ করতে পারে না।এতে শিক্ষার্থীদের মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়। 
  5. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের সাংস্কৃতিক ভেদাভেদ সৃষ্টি হতে পারে সেটা শ্রেণিকক্ষে পঠন পাঠনের পরিবেশকে নষ্ট করে দিতে পারে। 
  6. প্রতিটি শিক্ষার্থী ভিন্ন সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন একে অপরের সংস্কৃতিকে খুব সহজে তার গ্রহণ করতে পারে না। 
  7. ভাষায় উচ্চারণ,ধ্বনি ও শ্বাসাঘাত ব্যাপারটি স্বতন্ত্র।তাই বহুসাংস্কৃতিক সম্পন্ন শ্রেণিকক্ষে বৈচিত্র্যের পরিবর্তে শিহ্মন প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।

6. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকদের ভূমিকা - 

কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ঠিকমতো পরিচালনার করতে পারলে তবেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি ঠিক এগিয়ে যাবে।এর জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত পরিকাঠামো,আর তেমনি প্রয়োজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকের, যিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিকে বিভিন্ন বাধাবিপত্তি এগিয়ে নিয়ে থাকেন। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষে ঠিকমতো পরিচালনা করতে হবে শিক্ষক মহাশয়ের ভূমিকা নিম্নে বর্ণনা করা হল। -

  1. বহুসাংস্কৃতিক শ্রেণিকক্ষের শিক্ষককে হতে হবে জ্ঞানী, দক্ষ ও বিচক্ষণ। 
  2. শ্রেণিকক্ষের উপস্থিতি শিক্ষার্থীদের বৈচিত্র্যপূর্ণ জাতি,বর্ণ,ধর্ম ও সংস্কৃতির চিহ্নিত করতে হবে।
  3. শিহ্মনের সময় সকল ধর্ম,বর্ণ,জাতি ও সংস্কৃতির সম্পর্কে শ্রদ্ধা মূলক মনোভাব পোষণ করতে হবে।
  4. পাঠক্রমটি শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের উপযোগী কিনা তা পূর্বেই পরীক্ষা করে নিতে হবে। 
  5. অন্যের ধর্ম,বর্ণ,জাতি ও সংস্কৃতি সম্পর্কে কৌতূহল তৈরি হবে এমন বিষয়ে উদ্দেশ্যমুলকভাবে বিষয়ের অবতারণা করতে হবে।
  6. এক শিক্ষার্থী অন্য কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে যাতে কোনো ভাবে নিঃসঙ্গ হয়ে না পড়ে লক্ষ রাখতে হবে।
  7. কোনো শিক্ষার্থী যাতে অন্য শিক্ষার্থীর ধর্ম, বর্ণ, জাতি ও সংস্কৃতি সম্পর্কে কৌতুহলী হয় সেই রকম পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। 
  8. অন্য শিক্ষার্থীর ভাষা,বর্ণ,ধর্ম ও জাতি সম্পর্কে শ্রদ্ধামূলক মনোভাব গড়ে তুলতে হবে। 
  9. সকল ধর্ম,বর্ণ,জাতি ও সংস্কৃতির শিক্ষার্থীরা যাতে পাশাপাশি শান্তিপূর্ণভাবে ও সক্রিয় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বসবাস করতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
  10. শ্রেণিকক্ষে পঠন-পাঠন  ও শ্রেণিকক্ষের বাহিরে কোনোরকম দূর্বলতা দেখা গেলে তা চিহ্নিত করতে হবে ও সংশোধনের ব্যবস্থা করতে হবে। 
  11. অন্যের ধর্ম,বর্ণ,ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধামূলক মনোভাব তৈরি গঠন হবে এমন নাটকের আয়োজন করতে হবে। 
  12. সকল রকম সহনশীলতা তৈরি হবে এমন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের বক্তৃতার আয়োজন করতে হবে। 
  13. প্রকৃত ধর্ম,ভাষা,বর্ণ ও সংস্কৃতির রোমাঞ্চকর মুহূর্ত গুলি পোস্টারিং করে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করা। 
  14. শিক্ষার্থীদের মান জ্ঞান অর্জন বিষয়ে উদার মানসিকতা গড়ার সকল প্রকার প্রচেষ্টা চালাতে হবে। 
  15. কোনো শিক্ষার্থী যে পৃথিবীর বাসিন্দা সে বিষয়টি তাকে বরাবর স্মরণ করিয়ে দিতে হবে।
  16. শিক্ষার্থীদের মধ্যে "আমরা বোধ" বা "We feelings" জাগ্ৰত করাতে হবে শিহ্মক মহাশয়কে।
  17. শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাতে বন্ধুত্ব সুলভ আচরণ সৃষ্টি হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।
  18. শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের দ্বারা তাদের কাজে লিপ্ত রাখতে হবে।
  19. শিক্ষার্থীদের যাতে শান্তিপূর্ণ ভাবে অবস্থান করে সেদিকে লহ্ম রাখতে হবে।
  20. শিক্ষার্থীদের নিজের জাতি,ধর্ম,বর্ণ ও সংস্কৃতির মতো,অন্য শিক্ষার্থীর জাতি,ধর্ম,বর্ণ ও সংস্কৃতি সমান রূপে পূজনীয় তা বুঝিয়ে দেওয়া।
CLICK HERE - 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post