Phobia||ফোবিয়া

Phobia||ফোবিয়া

অপসংগতি মূলক আচরণ - ফোবিয়ায়||Maladjusted Behaviours - Phobia

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

Maladjusted Behaviours - Phobia
Maladjusted Behaviours - Phobia

Assignment Questions -

1. What is Phobia And classified the Phobia.||ফোবিয়া কী এবং তার শ্রেনিবিভাগ কর।

2. What are the Reasons And effects Of Phobia.||ফোবিয়ার কারন এবং তার প্রভাব গুলি কি কি।

3. Write Down The Remedy Of Phobia.||ফোবিয়ার প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে লেখ।

BENGALI VERSION -

অপসংগতি মূলক আচরণ - ফোবিয়ায়

( ENGLISH VERSION FILE BELOW THE ARTICLE BY PDF FORMAT)

1. ফোবিয়ায় অর্থ ও ধারণা -

'Phobia' শব্দটি এসেছে গ্ৰীক শব্দ 'Phobor' থেকে,যার অর্থ হল অহেতুক ভয় বা আতঙ্ক।এটি একধরনের মানসিক সংকট তৈরি করে ব্যক্তির হ্মেত্রে।কোনো পরিস্থিতি,বস্তু বা কাজের প্রতি মানসিক ভাবে সৃষ্ট উদ্বেগ বা ভয় থেকে কোনো ব্যক্তি উত্তরনের চেষ্টা করে, কিন্তু এক ধরনের অজানা আতঙ্ক সেই ব্যক্তিকে সর্বদা তাড়া করে বেড়ায়। অর্থাৎ বিশেষ কিছু বস্তুর সম্মুখীন হলেই ব্যক্তির মধ্যে তীব্র ভয়ে বা আতঙ্কের সৃষ্টি হয়।এই ধরনের মানসিকতাকে বলা হয় ফোবিয়া। সাধারনত আমাদের ভয় পাবার পেছনের কোনো না কোনো কারণ থাকলেও ফোবিয়া পেছনের কোনো বাস্তব ঘটনা বা কারন পাওয়া যায় না। এগুলিকেই আমরা অস্বাভাবিক ভয় বলে থাকি।মনোবিদ H. A. Carroll এর মতে,"A phobia is an intense fear reaction to a Specific Situation or object."

2. ফোবিয়ায় বৈশিষ্ট্যাবলী -

  • ফোবিয়ায় মূলত একধরনের মানসিক সংকট।
  • ফোবিয়ায় ব্যক্তির মুর্ত বস্তুকে কেন্দ্র করে এবং বিমুর্ত চিন্তাকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হতে পারে। 
  • শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তির মধ্যেও এই ধরনের আচরণ দেখা যায়।
  • এটি একটি মনোবিকার মূলক বা মানসিক ভয় বলা হয়। 
  • প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে অল্প বিস্তার এই ধরনের ভয় লক্ষ্য করা যায়, কিন্তু এই ভয়গুলি যদি কোনো ব্যক্তির মধ্যে অস্বাভাবিক আকার ধারণ করে তখনই সেগুলি সমস্যা আকারে উপস্থিত হয়। 
  • এই আচরণের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল ওই অহেতুক উদ্দীপক থেকে সরে আসে। 
  • এই ভয় গুলি অহেতুক এবং সম্পূর্ণ অদম্য হয়ে উঠলে তখন এগুলি মনোব্যাধি পর্যায়ে চলে যায়।
  • এটি ব্যক্তির হতাশা বা মস্তিষ্কের আঘাত থেকে সৃষ্টি হতে পারে।
3. ফোবিয়ায় শ্রেনিবিভাগ -

১. সাধারণ মূর্ত ফোবিয়া (Simple Concrete Phobia) - 
কোনো ব্যক্তি যে কোনো সাধারণ মূর্ত বস্তুর প্রতি ফোবিয়ায় হতে পারে।একে সাধারণ মূর্ত ফোবিয়া বলা হয়।
উদাহরণ - বইয়ের ভয় - Bibliophobia,সূঁচ বা বিন্দু যুক্ত বস্তুর ভয় - Aichmophobia.
২. সাংকেতিক মূর্ত ফোবিয়া (Symbolic Concrete Phobia) - 
কোনো ব্যক্তি অতীতের কোনো ভয়ঙ্কর ঘটনা বা বস্তুর উপস্থিতি সাংকেতিক আকারে ব্যক্তির মনে উপস্থিত হলে ফোবিয়ায় সৃষ্টি হতে পারে।একে সাংকেতিক মূর্ত ফোবিয়া বলা হয়। 
উদাহরণস্বরূপ - অগ্নিকাণ্ড থেকে রহ্মা পাওয়া কোনো ব্যক্তি দেশলাই কাঠির আগুন দেখলে ভয় পেতে পারে।এই ধরনের ফোবিয়া কে Pyrophobia বলা হয়।
৩. সাংকেতিক বিমূর্ত ফোবিয়া (Symbolic Abstract Phobia) - 
কোনো ব্যক্তির বিমূর্ত চিন্তাভাবনা ও সাংকেতিক আকারে ফোবিয়ায় সৃষ্টি করতে পারে।একে সাংকেতিক বিমূর্ত ফোবিয়া বলা হয়।
উদাহরণ - ওজন বৃদ্ধির ভয় - Obesophobia.
৪. সামাজিক ফোবিয়া (Social Phobia) - 
বিভিন্ন সামাজিক ক্ষেত্রে বা সমস্যার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যক্তির মধ্যে অহেতুক ভিক্তির সঞ্চয় হতে পারে।একে সামাজিক ফোবিয়া বলা হয়।বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে মেলামেশা করা এমনকি কোনো বাক্যলোপ করার ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।অর্থাৎ ওই ব্যক্তির ওই ধরনের পরিস্থিতিকে এড়িয়ে চলতে চায় এবং একাকী থাকতে পছন্দ করে।
উদাহরণ - মানুষ বা সমাজের ভয় - Anthropophobia.

তবে মনোবিদগন এরূপ অসংখ্য ভয়ের কথা বলেছেন।

4. ফোবিয়ায় ধরন -

American Psychiatric Association এর মতে এই ধরনের 100টি ফোবিয়ায় কথা উল্লেখ করা হয়েছে,যা সাধারণভাবে মানুষের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়।এর মধ্যে কয়েকটি এখানে উল্লেখ করা হল।- 

  1. Acluophobia - অন্ধকারের ভয়।
  2. Acrophobia - উচ্চ স্থান সংক্রান্ত ভয়।
  3. Agoraphob - খোলা জায়গায় বা উন্মুক্ত স্থানের ভয়।
  4. Aichmophobia - সূঁচ বা বিন্দু যুক্ত বস্তুর ভয়।
  5. Alektorophobia - মুরুগীর ভয়। 
  6. Algophobia - ব্যথার ভয়।
  7. Allunophobia - বিড়ালের থেকে ভয়।
  8. Amaxophobia - গাড়িতে চড়ার ভয়।
  9. Anginophobia - শ্বাস রোধের ভয়।
  10. Androphobia - পুরুষের থেকে ভয়।
  11. Anthrophobia - ফুলের ভয়।
  12. Anthropophobia - মানুষ বা সমাজের ভয়।
  13. Aphenphosmphobia - স্পর্শ করার ভয়।
  14. Arachibutyrophobia - চিনাবাদাম মাখনের ভয়।
  15. Arachnophobia - মাকড়সার ভয়।
  16. Arithmophobia - সংখ্যার ভয়।
  17. Astraphobia - বজ্রপাতের ভয়।
  18. Ataxophobia - বিশৃঙ্খলা ভয়।
  19. Atelophobia - অপূর্ণতার ভয়।
  20. Atychiphobia - ব্যর্থতার ভয়।
  21. Automatonophobia - মানুষের মতো পরিসংখ্যানের ভয়।
  22. Autophobia - একা থাকার ভয়।
  23. Bacteriophobia - ব্যাকটেরিয়ার ভয়।
  24. Barophobia - মহাকর্ষের ভয়।
  25. Bathmophobia - সিঁড়ি বা খাড়া ঢালের ভয়।
  26. Batrachophobia - উভচরদের ভয়।
  27. Bibliophobia - বইয়ের ভয়।
  28. Botanophobia - উদ্ভিদের ভয়।
  29. Cacophobia - কদর্যতার ভয়।
  30. Catagelophobia - উপহাস করার ভয়।
  31. Catoptrophobia - আয়নার ভয়।
  32. Chionophobia - তুষারের ভয়।
  33. Chrometophobia - টাকা পয়সার ভয়।
  34. Chromophobia - রঙের ভয়।
  35. Chronomentrophobia - ঘড়ির ভয়।
  36. Chronophobia - সময়ের ভয়।
  37. Claustrophobia - বদ্ধ জায়গায় ভয়।
  38. Cyberphobia - কম্পিউটারের ভয়।
  39. Cynophobia - কুকুরের ভয়।
  40. Dentophobia - ডেন্টিস্টদের ভয়।
  41. Dystychiphobia - দুর্ঘটনায় ভয়।
  42. Entomophobia - পোকামাকড়ের ভয়।
  43. Ephebiphobia - কিশোরদের ভয়।
  44. Equinophobia - ঘোড়ার ভয়।
  45. Gamophobia - বিয়ের ভয়।
  46. Genuphobia - হাঁটুর ভয়।
  47. Gynophobia - নারী থেকে ভয়।
  48. Haematophobia - রক্ত সংক্রান্ত ভয়।
  49. Heliophobia - সূর্যের ভয়।
  50. Hydrophobia - জলের ভয়।
  51. Iatrophobia - ডাক্তারের ভয়।
  52. Koironiphobia - লোকে ভরা ঘরের ভয়
  53. Lilapsophobia - টর্নেডো এবং হারিকেনের ভয়।
  54. Lockiophobia - সন্তান প্রসবকালীন ভয়।
  55. Mageirocophobia - রান্নার ভয়।
  56. Megalophobia - বড়ো জিনিসের ভয়।
  57. Microphobia - ছোট জিনিসের ভয়।
  58. Monophobia - নির্জন স্থানের ভয়।
  59. Noctiphobia - রাতের ভয়।
  60. Nosocomephobia - হাসপাতালের ভয়।
  61. Obesophobia - ওজন বৃদ্ধির ভয়।
  62. Ombrophobia - বৃষ্টির ভয়।
  63. Ornithophobia - পাখির ভয়।
  64. Pathophobia - রোগের ভয়।
  65. Pedophobia - শিশুদের ভয়।
  66. Phiphobia - সাপের ভয়।
  67. Philophobia - প্রেমের ভয়।
  68. Photophobia - তীব্র আলোর ভয়।
  69. Potophobia - মাদক দ্রব্যের ভয়।
  70. Pyrophobia - আগুনের ভয়।
  71. Samhainophobia - হ্যালোইনের ভয়।
  72. Scolionophobia - স্কুলের ভয়।
  73. Selenophobia - চাঁদের ভয়।
  74. Sociophobia - সামাজিক মূল্যায়নের ভয়।
  75. Technophobia - প্রযুক্তির ভয়।
  76. Thanotophobia - মৃত্যুর ভয়।
  77. Theatrophobia - শিহ্মক/শিহ্মিকা থেকে ভয়।
  78. Toxophobia - বিষের ভয়।
  79. Wiccaphobia - বাইন এবং জাদুবিদ্যার ভয়।
  80. Xenophobia - অপরিচিতদের থেকে ভয়।
  81. Zeusophobia - দেবতা থেকে ভয়।
5. ফোবিয়ায় লহ্মন -
  • ব্যক্তির শ্বাস প্রশ্বাসে অস্বাভাবিকতা। 
  • ব্যক্তির মধ্যে হীনমন্যতা অবসাদ জনিত মানসিকতা। 
  • ব্যক্তির মধ্যে নিরাপত্তার চূড়ান্ত অভাব। 
  • ব্যক্তির মাথার তীব্র যন্ত্রনা বোধ। 
  • হজমের সমস্যা। 
  • হাত পা কাঁপা।
  • চোখের দ্রুত পলক পরা।
  • দ্রুত হৃদ স্পন্দন।
  • অতিরিক্ত ঘাম ঝরা।
  • শুষ্ক মুখ।
  • পেট খারাপ।
  • উচ্চ রক্তচাপ।
6. ফোবিয়ায় কারন -
১. জিনগত কারন অর্থাৎ ফোবিয়ায় দ্বারা আক্রান্ত পরিবারের সদস্যদের মধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবনতা তৈরি হয়।
২. প্রত্যাশার অত্যাধিক চাপ।
৩. আত্মবিশ্বাসের অভাব লহ্ম করা যায়।
৪. অভিযোজনে বা সংগতি বিধানে ব্যর্থতা হয়।
৫. মানসিক দ্বন্দ্বের প্রহ্মেপনের অভাব দেখা যায়।
৬. চাপা যন্ত্রনা জনিত কারন।
৭. ব্যক্তির স্বভাব।
৮.ব্যক্তির আত্মীয় স্বজনের নেতিবাচক ভূমিকা।
৯. ব্যক্তির দুশ্চিন্তা জনিত কারন।

7. ফোবিয়ায় সৃষ্ট প্রভাব -
  • অভিযোজনে চূড়ান্ত অহ্মমতা সৃষ্টি করে।
  • কর্মহ্মেত্রে বাধা সৃষ্টি করে।
  • ব্যক্তিগত জীবনে অসফলতা।
  • আগাম বিপদ সম্পর্কে কিছুটা হলেও সর্তক করে
  • অহেতুক ভয়ের দ্বারাই ব্যক্তি সামাজিক অনুশাসনকে মান্যতা দিয়ে থাকে একথা অস্বীকার করার উপায় নেই।
  • যে সমস্ত ব্যক্তিরা ফোবিয়ায় আক্রান্ত হয় তাদের মধ্যে মেজাজ গত ব্যাধি বা মেজাজের পরিবর্তন লহ্ম করা যায়।
  • এই সমস্ত ব্যক্তিরা ড্রাগ বা অ্যালকোহলের মতো দ্রব্যের অপব্যবহারের প্রতি ঝুঁকে পড়ে।
  • এই সমস্ত ব্যক্তির মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা লহ্ম করা যায়।
  • এই সমস্ত ব্যক্তিরা সামাজিক ভাবে বিচ্ছিন্ন বা একা থাকতে বেশি পছন্দ করে।
8. ফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রতিকার মূলক ব্যবস্থা -
  • কোনো শিশুকে অহেতুক ভীতি প্রদক গল্প শোনানো যাবে না। 
  • শিশুর মনে আত্মবিশ্বাস জাগানো প্রয়াস করতে হবে।
  • এই ফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের তার নিজের ভয়ের সাথে মোকাবেলা করার মনোভাব গড়ে তুলতে হবে।
  • শিশুর ভূল ক্রটি সংশোধনের সময় শাস্তির বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। 
  • শিশুকে অযথা শাস্তি না দিয়ে কাজের ভূল গুলিকে সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করা প্রয়োজন।
  • শিশু মনে ভয় দুর করার অন্যতম উপায় হল স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে তার মনে আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তোলা।
  • শিশুর খাওয়া দাওয়া এবং পড়াশোনা প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া।
  • শিহ্মক শিহ্মিকা এবং পিতামাতার এই সমস্ত শিশুদের প্রতি সর্বদা সচেতন থাকতে হবে। 
  • শিশু শিহ্মার্থীর সহপাঠীদের সঙ্গে মেলামেশা করা।
  • পিতামাতা তার শিশুদের সাথে নিয়মিত কথাবার্তা বলবেন এবং তাদের বক্তব্য শুনবেন।
  • প্রয়োজনে পিতামাতা ফোবিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা জন্য মনোচিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
• চিকিৎসা পদ্ধতি -
Congnitive Behavioural Therapy -
ফোবিয়ায় চিকিৎসার জন্য বিশেষ চিকিৎসা পদ্ধতি যেমন - প্রজ্ঞামূলক আচরনগত চিকিৎসা বা Congnitive Behavioural Therapy এর সাহায্যে নেওয়া যায়।এটি একটি জ্ঞানমূলক আচরণ সংক্রান্ত চিকিৎসা পদ্ধতি।তাঁর উদ্দেশ্য হল ফোবিয়ার আক্রান্ত রোগীদের চিন্তন ভাবনার পরিবর্তনের মাধ্যমে ফোবিয়ার লহ্মন থেকে সেই ব্যক্তিকে মুক্ত করা।এই চিকিৎসা পদ্ধতির কিছু স্তর রয়েছে।-
১. ফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ইতিবাচক ধ্যান ধারণার গঠনমূলক প্রয়োগ সাধন।
২. ব্যক্তি কেন ভয় পাচ্ছে তার কারণ গুলি চিহ্নিত করতে হবে।
৩. ব্যক্তির চিহ্নিত সমস্যা গুলির সমাধান করতে হবে।
৪. অহেতুক ভীত না হয়ে ব্যক্তিকে সমস্যা থেকে সমাধানের কৌশল রপ্ত করতে শেখানো।
৫. ব্যক্তির হতাশা ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত
৬. ব্যক্তির মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগ্ৰত করা।
৭. মনোচিকিৎসার মাধ্যমেও ফোবিয়ায় চিকিৎসা করা সম্ভব।
৮. ব্যক্তির হতাশা ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত হয়ে প্রাহ্মোভিক এবং শারীরিক উভয় দিক থেকে এই অস্বাভাবিক ভয় কাটিয়ে ওঠার জন্য বিভিন্ন ওষুধ প্রয়োগ করা যেতে পারে।
9. উপসংহার -

পরিশেষে বলা যায় যে, ফোবিয়ায় একটি মানসিক আচরণ।এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি বা রোগীর হ্মেত্রে ওই প্রতিক্রিয়ায় কারন উপলব্ধির পর এই রোগের চিকিৎসা সম্ভব।কারন এই ভয় বা দুশ্চিন্তা এড়ানোর জন্য ফোবিয়া হল একধরনের প্রতি রহ্মনমূলক প্রতিক্রিয়া।তাই কোনো ভয় প্রাপ্ত ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যকে বিপন্ন করে,ব্যক্তিকে দুর্বল করে তোলে স্বাভাবিক ব্যক্তিসত্তার বিকাশের এ কথা দেয়।তাই এই ধরনের অস্বাভাবিক ভয়কে নিয়ন্ত্রন করার জন্য চিকিৎসা হ্মেত্রে সুদীর্ঘ এবং সুচিন্তিত পরিকল্পনা গ্ৰহন করা যেতে পারে।সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে অস্বাভাবিক ভয় কাটিয়ে ওঠে সুস্থ জীবন কাটানো সম্ভব।

CLICK HERE -

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post