অপসংগতি মূলক আচরণ - আত্মহত্যা প্রবণতা||Maladjusted Behaviours - Suicidal Tendency
BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION
Maladjusted Behaviours Suicidal Tendency |
Assignment Questions -
1. আত্মহত্যা প্রবনতা বলতে কী বোঝ।||What is meant by Suicidal Tendency.
2. ব্যক্তির আত্মহত্যা প্রবনতা কারন গুলি বর্ণনা কর।||Describe The Factors That Predispose Individuals To Suicide.
3. আত্মহত্যা প্রবনতা থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তির উপর কি প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।||What Effect Is Observed On The Survivor Of Suicidal Tendencies.
4. আত্মহত্যা প্রবনতা প্রতিকার এবং চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা দাও।||Give Ideas About Suicidal Tendencies Remedies And Treatment Methods.
অপসংগতি মূলক আচরণ - আত্মহত্যা প্রবণতা
BENGALI VERSION -
1. ভূমিকা -
Suicidal Tendency হল অপসংগতি মূলক আচরণের মধ্যে অন্যতম একটি আচরণ।এই Suicidal শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ 'Suicidium' থেকে,যার আভিধানিক অর্থ হল নিজের ইচ্ছায় মৃত্যু বা হত্যা করা। Suicidal is the act of taking one's own life.এটি এক অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা।পরিসংখ্যান অনুসারে প্রতি বছর প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ আত্মহত্যা করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুসারে বছরে 703000 জন মানুষ আত্মহত্যার করে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে প্রতিবছর সারা বিশ্বের যেসব কারণে মানুষের মৃত্যু ঘটে তার মধ্যে আত্মহত্যা জনিত কারণ হল এয়োদশতম কারণ।এই আত্মহত্যা প্রবণতা মূলত কিশোর কিশোরী আর যাদের বয়স ৩৫ বছরের নিচে তাদের মৃত্যুর প্রধান কারণ।নারীদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে আত্মহত্যার হার অনেক বেশি। পরিসংখ্যান অনুসারে পুরুষদের আত্মহত্যা করার প্রবণতা নারীদের তুলনায় তিন থেকে চার গুণ বেশি।২০২১ সালের ভারতবর্ষের আত্মহত্যার পরিসংখ্যান অনুসারে পুরুষদের আত্মহত্যার সংখ্যা ছিল 1295 জন এবং মহিলাদের আত্মহত্যার সংখ্যা ছিল 564 জন।
• সংজ্ঞা -
আত্মহত্যা মূলক প্রবণতা একটি মানসিক রোগ। মানুষ যখন কোনো কারনে নিজের ইচ্ছায় মৃত্যু বরণ করেন সেই হত্যাকে আত্মহত্যা বলা হয়। অর্থাৎ যখন একজন ব্যক্তি অন্য একজন ব্যক্তির মৃত্যুর অনুষ্ঠানিকতার আরও সক্রিয় ভূমিকা নেয়।তখন তাকে হত্যা বলা হয়। কিন্তু আত্মঘাতী ভাবনা হল একজনের জীবনকে নিজের ইচ্ছায় শেষ করার চিন্তা কিন্তু তা করার জন্য কোনও সক্রিয় প্রচেষ্ঠা করা না।এক কথায় এটি হতে হবে একটি অস্বাভাবিক মৃত্যু, মৃত্যুর অভিপ্রায় ব্যক্তির মধ্যে উৎপন্ন হতে হবে।তার আত্মহত্যার একটি কারণ থাকতে হবে। আত্মঘাতী কোন নোট, অনির্বাচিত বা কোন নির্দিষ্ট মাধ্যমে তা উল্লেখ করতে পারে।যদি এই মানদণ্ডের একটি পূরণ না করা হয়,তাহলে তার মৃত্যুবরণের কারণ - অসুস্থতা বা অন্য কোন পরিসংখ্যানে ধরা হয়।
2. ফ্রয়েডের মতামত -
মনোসমীহ্মক ফ্রয়েডের মতে,মানুষের সমস্ত আচরণের মূলে আছে তার কতকগুলি সহজাত প্রবৃত্তি বা অভ্যন্তরীন শক্তি।ব্যক্তি সচেতন স্তরে এই প্রবৃত্তি গুলির সঙ্গে পরিচিত না থাকলেও জন্ম থেকেই এগুলি তার মনের অবচেতন স্তরে নিহিত থাকে এবং তার সমস্ত আচরনকে পরিচালনা করে।বিশেষ বিশেষ পরিস্থিতিতে এই প্রবৃত্তি গুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং তাদের অভীষ্ট লহ্ম্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত সেগুলি তৃপ্ত হয় না।ফ্রয়েড এই প্রবৃত্তি গুলিকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করেছেন।যথা -
১. প্রানশক্তি বা জীবনপ্রবৃত্তি (Eros) -
এটি ব্যক্তিকে বেঁচে থাকার শক্তি জোগায়,এই প্রান শক্তির জন্যেই মানুষের মধ্যে ভালোবাসা ও সংগতি বিধানের কৌশল গুলি দেখা যায়।প্রানশক্তি বা জীবনপ্রবৃত্তি হল গঠনমূলক, সৃজনাত্মক বা ভালো দিক।
২. মরনশক্তি বা মরনপ্রবৃত্তি (Thanatos) -
এটি ব্যক্তিকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।এই মরন প্রবৃত্তির জন্যেই মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা যায়।মরনশক্তি বা মরনপ্রবৃত্তি হল একটি ধ্বংসাত্মক, ভাঙনমুখী বা খারাপ দিক।
মানুষের জীবন চলে এই দুইয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য বিধানের মধ্যে দিয়ে।যখন কোনো মানুষের জীবনে প্রানশক্তি বা জীবনপ্রবৃত্তির প্রভাব কমে যায়,ভালো লাগা বা ভালোবাসার সম্পর্কের কিছুই আর অবশিষ্ট থাকে না,তখন জীবন শুরু মরনশক্তি বা মরনপ্রবৃত্তি এর পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে আত্মহত্যার চিন্তা তাকে গ্ৰাস করে।
3. আত্মহত্যা প্রবনতা যুক্ত ব্যক্তির লহ্মন -
- ব্যক্তির মধ্যে কোনো কিছু না পাওয়ার অনুভব বা আশাহীন বোধ লহ্ম করা।
- ব্যক্তির মধ্যে আটকা পড়া মনোভাব দেখতে পাওয়া।
- ব্যক্তিরা বেশি ভাবুক প্রকৃতি,কল্পনাপ্রবন এবং একলা থাকতে ভালোবাসে।
- এই সমস্ত ব্যক্তিরা অত্যন্ত আবেগ প্রবন হয়,যা তাদের মধ্যে জীবনে আশানুরূপ কিছু না পেলেই জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।
- ব্যক্তির মধ্যে অসহনীয় মানসিক ব্যথা অনুভব করা।
- পারিবারিক সহিংসতা লহ্ম করা।
- ব্যক্তির মেজাজ গত পরিবর্তন অর্থাৎ অল্পতে খুশি বা অল্পতেই দুঃখ,রাগ ইত্যাদি।
- ব্যক্তির মধ্যে প্রতিশোধ,অপরাধবোধ বা লজ্জা সম্পর্কে কথা বলা।
- ব্যক্তির মধ্যে উত্তেজনা বা উদ্বেগের উচ্চতর অবস্থার সম্মুখীন হওয়া।
- ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনে কার্যাবলীর পরিবর্তন লহ্ম করা।
- ব্যক্তির খাদ্য ও ঘুমের ধরনের পরিবর্তন অনুভব করা।
- ব্যক্তি সর্বদা দুঃখবোধ এবং নৈরাশ্য ডুবে থাকে।
- ব্যক্তির জীবনের আর কোনো অন্য মানে খুঁজে পায় না অর্থাৎ মৃত্যু বা মৃত্যু নিয়ে বাস্তবতা মধ্যে থাকা।
- ব্যক্তির জীবনে আশানুরূপ কিছু না পেলেই জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়ার প্রবনতা দেখা যায়।
- ব্যক্তির জীবনে বিষন্নতা,প্যানিক অ্যাটাক বা প্রতিবন্ধী ঘনত্বের সম্মুখীন হওয়া।
- নিজেদের সকলের থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা।
- অন্যের জন্য বোঝা হওয়ার কথা বলা।
- ব্যক্তির তীব্র অনুশোচনা এবং আচরণ সমালোচনা প্রকাশ করা।
- ব্যক্তির বেঁচে থাকা বা জন্ম নেওয়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করা।
4. আত্মহত্যা প্রবণতা কারন -
একটি ব্যক্তির মধ্যে আত্মহত্যা করার প্রবণতার পেছনে যে সমস্ত কারণগুলি রয়েছে,সেগুলি হল।-
- ব্যক্তির পারিবারিক জীবনে সহিংসতা জনিত কারণ।
- শিশু নির্যাতন জনিত কারণ।
- যৌন নির্যাতনের শিকার জনিত কারন।
- ব্যক্তির আশাহীন তার অনুভূতি সৃষ্টি।
- ব্যক্তির আবেগপ্রবণ আচরণ।
- ব্যক্তির একাকিত্বের অনুভূতি।
- ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা।
- ব্যক্তির কর্মজীবনে বা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার প্রবণতা।
- বন্ধুবান্ধব,আত্মীয় এবং প্রিয়জনদের থেকে পাওয়া আঘাত জনিত কারন।
- ব্যক্তির পারিবারিক সম্পর্কে অবনতি বা বিচ্ছেদ জনিত কারণ।
- ব্যক্তির কোনো কাজের প্রতি তীব্র পাপবোধ বা হতাশাগ্ৰস্ত মনোভাব।
- ব্যক্তির কোনো কাজের ফলে সব জায়গায় তিরস্কৃত হওয়ার এবং কোথাও স্বাস্তনা না পাওয়া।
- ব্যক্তির কোন বিষয়ের প্রতি ভয় বা কলঙ্ক জনিত কারণ।
- ব্যক্তির মধ্যে বৈষম্যজনিত আচরণ।
- ধর্মীয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন মনোভাব।
- গুণ্ডামি জনিত কারণ।
- ব্যক্তির মানসিক ট্রমা।
- শিক্ষা ক্ষেত্রে রেগিং জনিত কারণ।
- শিহ্মার্থীদের পরীহ্মায় ভালো ফলাফল না পাওয়ায় কারনে।
- ব্যক্তির উপর মাদকদ্রব্য প্রভাব।
- ব্যক্তির অন্যদের থেকে প্রাপ্ত আত্মঘাতী আচরণের এক্সপোজার জনিত কারণ।
- LGBTQ চিহ্নিত ব্যক্তিদের সামাজিক স্বীকৃতি ও পারিবারিক অশান্ত জনিত কারণ।
- দারিদ্রতা।
- বেকারত্ব।
- প্রেম জনিত কারণ।
- দুশ্চিন্তা জনিত সমস্যা।
- ব্যক্তির আত্মবিশ্বাসের অভাব।
5. আত্মহত্যা জনিত ব্যক্তিদের উপর প্রভাব -
যে সমস্ত ব্যক্তির উপরোক্ত কারন গুলি বা তার মৌলিক চাহিদা পরিতৃপ্তি না ঘটলে, তার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য এই আত্মহত্যার পথকে বেছে নেয়। কিন্তু অনেক সময় আত্মহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তির উপর নানান প্রভাব লহ্ম করা যায়।যেমন -
১. আত্মহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তির গুরুতর চোট পান।
২. এই সমস্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের হ্মতি সাধন লহ্ম করা যায়।
৩. যে সমস্ত ব্যক্তিরা বিষ বা আগুনে পুড়ে আত্মহত্যা চেষ্টা করে, তাদের সমস্ত অঙ্গ সিস্টেমের হ্মতি সাধন লহ্ম করা যায়।
৪. যে সমস্ত ব্যক্তি গোলাই দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা চেষ্টা করে, তাদের মধ্যে খিঁচুনি জনিত আচরণ দেখা যায়।
৫. আত্মহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তির উপর আচরণ গত বা মেজাজ গত পরিবর্তন লহ্ম করা যায়।যথা -
- লজ্জা।
- রাগ।
- গভীর বিষন্নতা।
- চরম অপরাধ বোধ।
- তারা হ্মতি রোধ করতে পারে বলে অনুভূতি।
- জটিল শোক।
- পুনরায় আত্মঘাতী হওয়ার চিন্তাভাবনা।
- উদ্বেগ জনিত ব্যাধি।
- সিজোফ্রেনিয়া।
- বিষন্নতা জনিত ব্যাধি।
- বাইপোলার ডিসঅর্ডার জনিত ব্যাধি।
- সীমান্তরেখা পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার জনিত ব্যাধি।
- অবসেসিভ বাধ্যতা জনিত ব্যাধি।
- সাইকোসিস জনিত ব্যাধি।
- প্যারানয়া।
6. আত্মহত্যা থেকে ব্যক্তিদের প্রতিকার মূলক ব্যবস্থা -
- যে সমস্ত ব্যক্তিরা আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে সেই সমস্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা বা বন্ধুবান্ধবেরা কথোপকথন করবে।
- পরিবার ও বন্ধুরা আত্মহত্যার কথা ভাবছে কিনা তা জিজ্ঞাসা করবে।
- পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা একজন সহায়তা কর্মীদের সাথে তাদের অনুভূতি সম্পর্কে কথা বলতে পারে।
- প্রিয়জনকে তাদের স্বাস্থ্য প্রদানকারীর সাথে দেখা করতে এবং সম্ভবত তাদের সাথে সেশনে যোগ দিতে বলা হয়।
- "মৃত্যুর জীবনের লহ্ম নয়, জীবনের লহ্ম হল বিভিন্ন পরিস্থিতির মোকাবিলা করা এবং না পাওয়া মনোভাবকে ছেড়ে পুনরায় তা চেষ্টা করা" এই মনোভাব টি আত্মহত্যা কারীদের বোঝাতে হবে।
- আত্মহত্যা উপায়ে অ্যাক্সেস গুলিকে সীমিত করতে হবে।(যেমন - কীটনাশক, আগ্নেয়াস্ত্র, ছুঁড়ি, কাঁচি ইত্যাদি)
- অ্যালকোহল এবং বিনোদনমূলক ওষুধের ব্যবহার এড়ানো বা সীমিত করা।
- মেডিক্যাল দোকানে প্রেসক্রিপশন ছাড়া ড্রাগ বা ঘুমের ওষুধ বিক্রয় বদ্ধ করা এবং ডাক্তারের সুপারিশ অনুসরন করা।
- আত্মহত্যা প্রবণতাকারী কিশোর কিশোরীদের মধ্যে সামাজিক সংবেদনশীল জীবন দহ্মতা বৃদ্ধি করা।
- এই সমস্ত ব্যক্তিদের অন্যদের সাথে সংযুক্ত থাকা এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্ৰহনে উৎসাহিত করা।
- এই সমস্ত ব্যক্তিদের সুষম খাদ্য অভ্যাস এবং দৈনিক কমপহ্মে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
- আনন্দ দেয় এমন জিনিস খোঁজা,যেমন - সংগীত বা নৃত্য বা অন্যান্য শিল্পকলার প্রতি আগ্ৰহ সৃষ্টি করা।
- এই সমস্ত ব্যক্তিদের ভ্রমনের মাধ্যমে সময় কাটানো।
- আত্মহত্যার দায়িত্বশীল প্রতিবেদনের জন্য মিডিয়ার সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
- আত্মহত্যামূলক আচরন দ্বারা প্রভাবিত যে কাউকে প্রাথমিকভাবে সনাক্ত করা, মূল্যায়ন করা, পরিচালনা করা এবং অনুসরণ করা।
- প্রয়োজনে আধ্যাত্মিক পরামর্শদাতা বা মনোচিকিৎসকের পরামর্শ সাহায্যে নিতে পারেন।
7. আত্মহত্যাকারী ব্যক্তিদের চিকিৎসা পদ্ধতি -
8. উপসংহার -
পরিশেষে বলা যায় যে,আত্মহত্যা একটি অপসংগতি মূলক আচরণের মধ্যে একটি অন্যতম।যা প্রধান জনসাধারণের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা গঠন করে,যদি শিশুদের মধ্যে আত্মহত্যা তুলনামূলক ভাবে বিরল,তবে বয়ঃসন্ধিকালের প্রকোপ উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পায়।যদিও বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যার সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপসংগতি মূলক আচরণের মধ্যে আত্মহত্যা করার প্রবণতা খুবই খারাপ বিষয়।এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য মানসিক চিকিৎসা অনেক হ্মেত্রে ফলপ্রসূ হতে পারে।যদিও সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় এবং তার চিকিৎসা করা হয় তাহলে অনেকাংশেই এই সমস্যা দূর করা সম্ভব।ভবিষ্যতে যুব সম্প্রদায়ের আত্মহত্যা মোকাবিলায় সফল প্রচেষ্টা বাড়ানো জন্য, জটিল আত্মহত্যা প্রক্রিয়ার প্রতিরোধ কৌশল মূলক পরিকল্পনাটি মূল্যায়নে যথেষ্ট প্রচেষ্টায় করতে হবে এবং এটিই হল মূলত নীতির বিষয়।
CLICK HERE -