অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেল||Inquiry Training Model

অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেল||Inquiry Training Model

অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেল||Inquiry Training Model

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেল||Inquiry Training Model

অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেল||Inquiry Training Model

BENGALI VERSION

(ENGLISH VERSION PDF FILE BELOW THE ARTICLE)

1. ভূমিকা -

শিক্ষার্থীদের অনুসন্ধান প্রক্রিয়া ও অস্বাভাবিক ঘটনাকে ব্যাখ্যা করার পদ্ধতি শেখানোর জন্য রিচার্ড সাচম্যান 1962 খ্রিস্টাব্দে অনুসন্ধান প্রশিক্ষণের বিকশিত করেন। এই পদ্ধতিতে গবেষকরা জ্ঞানকে সংগঠিত করেন ও তার থেকে সূত্র উপনিত হন। তারই ক্ষুদ্র সংস্করণ হল এই মডেল। এই মডেলের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা গবেষণামূলক অনুসন্ধানের দক্ষতা ও পদ্ধতি শেখে।

2. অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেলের লহ্ম্য ও স্বীকার্য -

এই অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেলের বেশ কিছু লক্ষ্য ,যথা -

  • শিক্ষার্থীরা স্বাধীনভাবে শিখবে।
  • এই পদ্ধতিতে বিজ্ঞানসম্মত অনুসন্ধানে শিক্ষার্থীদের সক্রিয় যোগদান প্রয়োজন।
  • শিশুরা সাধারণত খুব কৌতূহল ও আগ্রহী হয় তাই তাদের অনুসন্ধান প্রবৃত্তিকে এই মডেলে ব্যবহার করা হয়েছে।
  • শিক্ষার্থীদের কে সঠিক নির্দেশ দেওয়া যায় তবে তারা খুব সাফল্যের সঙ্গে নতুন ক্ষেত্রে অনুসন্ধান করবে।
  • শিক্ষার্থীর কৌতূহল মেটানোর জন্য প্রশ্ন করা ও তার সমাধান করার মতো বৌদ্ধিক শিক্ষা ও দক্ষতার বিকাশ ঘটাবেন। এই সমাধানের শিহ্মার্থীরা স্বাধীনভাবে অনুসন্ধান করবে কিন্তু তা হবে নির্দিষ্ট শৃঙ্খলা মধ্যে।
  • শিক্ষার্থীদের সামনে কোনো ধাঁধাঁ বা সমস্যা উপস্থাপন করার পর থেকেই তাদের অনুসন্ধান প্রশিক্ষণের শুরু হয়। সাচম্যান বিশ্বাস করেন যে শিক্ষার্থীর এই পরিস্থিতিতে সম্মুখীন হলেই তারা স্বাভাবিকভাবে সমস্যাটির সমাধান করার জন্য প্রেষিত হয়।
  • সাচম্যান মনে করেন যে শিক্ষার্থীরা ততক্ষণ বিশ্লেষণ এবং চিন্তা শক্তিকে উন্নত করতে পারে না, যতহ্মণ পর্যন্ত না কোন বিষয়ের প্রতি কৌতুহলী হয়।
  • শিহ্মার্থীদের মধ্যে এরূপ মনোভাবের সঞ্চরণ ঘটাতে হবে যে সব জ্ঞানই সাময়িক, কারণ সময়ের সাথে সাথে নতুন তত্ত্বের উদ্ভব হয় ও পুরনো ধারণাকে সরিয়ে দেয়। তাই সবসময় বাস্তবসম্মত ব্যাখ্যা দেওয়া উচিৎ। সহযোগিতা মূলক অনুসন্ধান আমাদের চিন্তা শক্তিকে বাড়িয়ে বিকল্প ব্যাখ্যা দিতে সাহায্য করে।
3. অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেলের উপাদান -
১. ফোকাস -
শিশুদের মধ্যে সাধারণত একটি বৈশিষ্ট্য লহ্ম করা যায়,তা হল কৌতুহল প্রবণতা। শিশুদের মধ্যে অনুসন্ধান করার প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের বিভিন্ন কৌতুহল কিভাবে সাফল্যের সঙ্গে নিবৃত্তি করতে পারবে তাই হল এই মডেলের মূল ভিত্তি।এই মডেলের মুখ্য ফোকাস হল শিহ্মার্থীর সুশৃঙ্খল বৌদ্ধিক হ্মমতা ও দহ্মতার বিকাশ সাধন করা।স্বাধীন ও সুশৃঙ্খল অনুসন্ধান প্রবৃত্তির বিকাশের জন্য উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া।
২. সিনট্যাক্স -
অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেলের সিনট্যাক্স পাঁচটি পর্যায়ে বা স্তরে ভাগ করা যায়।যথা -
পর্যায় -1. সমস্যার সাথে মোকাবিলা করা -
এই স্তরে বা পর্যায়ে শিহ্মক শিহ্মার্থীর সামনে সমস্যার উপস্থাপন করবেন এবং তার মোকাবিলা করার পদ্ধতি বর্ণনা করবেন।এই পর্যায়ে শিক্ষক কাজ হল।-
  • প্রথম স্তরে শ্রেণিকক্ষে শিহ্মক শিহ্মার্থীদের সামনে কোনো সমস্যাটি উপস্থাপন করবেন।
  • সেই সময় শিহ্মক শিহ্মার্থীদের অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্যাটি বুঝিয়ে দেবেন।
  • এই প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য হল হ্যাঁ বা না বাচক প্রশ্নকরনের মাধ্যমে শিহ্মার্থীদের সামনে তুলে ধরবেন।
  • এই সময় শিহ্মক মহাশয় যতটা সম্ভব পরস্পর বিরোধী ঘটনা তুলে ধরার চেষ্টা করবেন এবং সমস্যাটির যতটা সম্ভব সহজভাবে তৈরি করবেন,যাতে শিহ্মার্থীরা সমস্যাটি সম্পর্কে খুব বেশি পারিপার্শ্বিক জ্ঞানের প্রয়োজন না হয়।
  • এই সময় শিহ্মক মহাশয় শিহ্মার্থীদের ধাঁধাঁ, ম্যাজিক ট্রিক, হেঁয়ালি এইসবের মাধ্যমে সমস্যাকে তুলে ধরবেন।
পরস্পর বিরোধীমূলক ঘটনা সেগুলি বাস্তবে আমরা যা জানি তার থেকে আলাদা চিন্তা। এই পরিস্থিতিতে বলা যায় যে সব বাধা মূলক ঘটনা বিরোধী চিন্তা গুলো নয়, অনেক সময় সেগুলি আমাদের কাছে সমস্যা তার কারণ হলো যে আমরা তার উত্তর জানি না। এবং এর জন্যই সেই সমস্যাকে ট যে আমাদের নতুন ধারণা প্রয়োজন হয় না। তাই তাই শিক্ষক মহাশয় কে সমস্যার নির্বাচনে সতর্ক থাকতে হবে।
পর্যায় -2. সমস্যার যাচাইকরণ করা -
দ্ধিতীয় পর্যায়ে যে সমস্ত কাজ লহ্ম্য করা যায়,তা হল -
  • এই পর্যায়ে শিহ্মার্থীরা সমস্যার প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য কী হতে পারে তা বুঝবে।
  • শিহ্মার্থীরা সমস্যাটি বুঝে সেই অনুযায়ী তাদের অভিজ্ঞতার তথ্য সংগ্রহ করবে। 
পর্যায় -3. সমস্যার পরীহ্মণ করা -
এই পর্যায়ে শিহ্মার্থীরা সমস্যামূলক পরিস্থিতিতে নতুন কিন্তু উপাদান অন্তর্ভুক্ত করে যাচাই করে যে নতুন কিছু ঘটেছে‌ কিনা। পরীক্ষা দুভাবে হতে পারে।-
১. অভিযান মূলক -
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কী ঘটেছে তা দেখা।কোনো তত্ত্ব বা প্রকল্প এই কাজে সাহায্যে করে না বরং এই পরীক্ষণের পর কোনো তত্ত্ব সম্পর্কে ধারণার সুপারিশ করা যেতে পারে।
২. সরাসরি যাচাইকরন -
এহ্মেত্রে শিহ্মার্থীরা কোনো তত্ত্ব বা প্রবক্তাকে পরীক্ষা করে দেখা।কোনো প্রকল্পকে পরীক্ষায় পরিবর্তন করা সহজ কাজ নয়।তার জন্য অনেক যাচাইকরণ এবং পরীহ্মনের জন্য প্রচুর প্রশ্নের প্রয়োজন হয়।
এখানে শিহ্মকের দ্বিতীয় একটি কাজ বর্তমান।শিহ্মক শিহ্মার্থীর অনুসন্ধানের হ্মেত্রকে প্রসারিত করেন, যাচাইকরণের সময় শিহ্মার্থীরা বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে।যেমন - বস্তুধর্মী ঘটনা,অবস্থা,ধর্ম সম্পর্কিত প্রশ্ন করে।
  • বস্তুর প্রকৃতি কী তা যাচাই করার জন্য বস্তুধর্মী প্রশ্ন করে।
  • কার্যের প্রকৃতি ও সংঘটন সম্পর্কে জানতে ঘটনাধর্মী প্রশ্ন করে।
  • কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বস্তুটির অবস্থা অথবা তন্ত্রটির অবস্থা কী তা যাচাই করার জন্য অবস্থাধর্মী প্রশ্ন করে।
  • ধর্ম সংক্রান্ত প্রশ্নগুলির লহ্ম্য হল তত্ত্ব গঠনের জন্য বিশেষ পরিস্থিতিতে যে তথ্য পাওয়া যায় যা বস্তুটির আচরন যাচাই করার জন্য প্রশ্ন করে।
শিহ্মার্থীরা সমস্যাটির সকল পরিস্থিতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকে না,তাই শিহ্মক মহাশয় সচেতন থাকবেন যে তাদের কী ধরনের তথ্যের প্রয়োজন এবং প্রয়োজনে শিহ্মার্থীদের প্রশ্ন করার কৌশলও পরিবর্তন করে দেবেন।
পর্যায় -4. সমস্যার ব্যাখ্যাকে সংগঠিত করা -
এই পর্যায়ে কাজ হল -
  • এই পর্যায়ে শিহ্মক মহাশয় শিহ্মার্থীদের কে তাদের প্রাপ্ত তথ্যকে সংগঠিত করতে হবে।
  • এই সময় শিহ্মক শিহ্মার্থীদের প্রাপ্ত তথ্য ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য আহ্বান করেন।
  • কোনো কোনো শিহ্মার্থী তথ্য গুলির সামগ্ৰিক উপলদ্ধি করে পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিতে পারে না।
  • সেহ্মেত্রে দলগত মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্ব গঠন ও ব্যাখ্যাকরনের সুযোগ দিতে হবে।
পর্যায় -5. অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণ করা -
এই পর্যায়ে কাজ হল -
  • এই পর্যায়ে শিহ্মার্থীরা যে পদ্ধতিতে অনুসন্ধান করেছে তা ব্যাখ্যা করতে হয়।
  • এই সময় শিহ্মার্থীরা সবচেয়ে কার্যকরী, উৎপাদন মূলক প্রশ্ন নির্ধারন করবে এবং সেই প্রশ্নগুলি নির্ণয় করতে যেগুলি উদ্দেশ্যের নিরিখে সঠিক তথ্য দিতে পারে নি।
  • এই পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ কীভাবে এই অনুসন্ধান প্রক্রিয়াকে আরো সচেতন ও পর্যায় ক্রমিক করা যায় তা ঠিক করা হয়।
৩. প্রতিক্রিয়া নীতি -
Jocei & Well (1975) এর মতে নিম্নোক্ত ভাবে প্রতিক্রিয়া নীতি পরিচালিত হয় -
  • এমনভাবে প্রশ্ন করা হয় যার উত্তর হবে হ্যাঁ বা না।
  • প্রশ্ন গুলিকে শিহ্মার্থীদের নতুনভাবে করতে বলা হয়।
  • যাচাই করা হয় নি এমন সব বক্তব্য রাখা হয়।যেমন আমরা এখনও পর্যন্ত বলতে পারি নি যে এটি একটি উপকারী খাদ্য।
  • অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার ভাষার ব্যবহার করতে হবে।
  • শিহ্মার্থীদের জন্য মুক্ত ও বৌদ্ধিক পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।
  • শিহ্মার্থীদের সুস্পষ্টভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করতে বলা হবে এবং সামান্যীকরনের জন্য আরো সহায়ক তথ্য সংগ্ৰহ করতে হবে।
  • শিহ্মার্থীদের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া বৃদ্ধি করা হয়।
অর্থাৎ,শিহ্মকের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিক্রিয়া নীতির অংশ। একজন শিক্ষকের কাজ হল অনুসন্ধান প্রক্রিয়াকে নির্দিষ্ট লহ্ম্যে অনুসরন করতে সাহায্যে করা।
৪. সামাজিক ব্যবস্থা -
সাচম্যান মনে করেন এই মডেলের সামাজিক ব্যবস্থা হবে সহযোগিতামূলক এবং যথআযথ।এই মডেলের সামাজিক ব্যবস্থা যেহেতু বেশির ভাগটাই শিহ্মক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তাই এর সামাজিক ব্যবস্থা খুবই সুগঠিত।এই মডেলে বৌদ্ধিক পরিবেশ সমস্ত প্রাসঙ্গিক ধারনার জন্য উন্মুক্ত।এই মডেল সামাজিক ব্যবস্থার শিহ্মক ও শিহ্মার্থী উভয়ই সমানভাবে অংশগ্ৰহন করে থাকে। বেশিরভাগ হ্মেত্রেই শিহ্মক মহাশয় শিহ্মার্থীকে অনুসন্ধানে ব্রতী করে। শিহ্মার্থীরা এই অনুসন্ধান প্রক্রিয়ার নীতি গুলি ভালোভাবে শিখে নেওয়ার পর কাঠামোটিকে বাড়ানোর জন্য বস্তু সম্পদের ব্যবহার, অন্যান্য শিহ্মার্থীর সঙ্গে কথোপকথন,পরীহ্মণ এবং শিহ্মকের সঙ্গে আলোচনা করে থাকে।
এখানে শিহ্মার্থীরা নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে অনুসন্ধান করে। শিহ্মার্থীরা নিজের আগ্ৰহ নিজের কাছে বা গোষ্ঠীর কাছে প্রশ্ন করে ও তথ্য সংগ্রহ করে।এই মডেলের শিহ্মার্থীদেরকে স্বাধীনভাবে অনুসন্ধান,তথ্য সংগ্ৰহ এবং পরীক্ষা করতে দেওয়া হয়।এই মডেলটি মুক্ত শ্রেনিকহ্ম সেটিং এ ব্যবহার করা হয়। এখানে শিহ্মক নির্দেশদান কারী এবং মনিটর।
৫. সহযোগী ব্যবস্থা -
শিহ্মক মহাশয় পরিস্থিতিটিকে ভালো করে জানেন ও বোঝেন।তাই তিনি প্রয়োজনীয় বস্তু শিহ্মার্থীদের সরবরাহ করবেন।তিনিই বৌদ্ধিক প্রক্রিয়া এবং অনুসন্ধান কৌশল বুঝে শিহ্মার্থীদেরকে সাহায্যে করবেন।
৬. প্রয়োগযোগ্যতা -
যদিও এই মডেলটি প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের শিহ্মনের জন্য উৎপত্তি তথাপি এই মডেলটিকে অন্যান্য বিষয় শিহ্মনেও ব্যবহার করা যেতে পারে। শুধুমাত্র বিষয়বস্তুকে সমস্যা বা ধাঁধাঁর আকারে শিহ্মার্থীদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।আর যে সমস্ত হ্মেত্রে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করা যাবে না সেহ্মেত্রে শিহ্মার্থীদেরকে 'সমস্যার বিবৃতি' এবং 'ঘটনার বিবরন' দিতে হবে। 'সমস্যার বিবৃতি' প্রাথমিকভাবে সমস্যামূলক পরিস্থিতিকে শিহ্মার্থীদেরকে বর্ণনা করবে এবং 'ঘটনার বিবরন' শিহ্মককে সমস্যাটির সম্পর্কে পরবর্তী তথ্য প্রদান করবে এবং শিহ্মক মহাশয়ের উপর ভিত্তি করে শিহ্মার্থীদের প্রশ্নের উত্তর দেবেন।
4. অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেলের সুবিধা -
  • শিহ্মার্থীদের কল্পনাশক্তি বিকাশে সাহায্যে করে।
  • ধারাবাহিকভাবে বিশ্লেষণে প্রশিক্ষণ দান করে।
  • যুক্তিদান হ্মমতা বিকাশে সাহায্যে করে।
  • সঠিক প্রশ্নকরনে শিহ্মার্থীদের প্রশিক্ষণ দান করে।
  • সমস্যার গভীরে প্রবেশ করতে শিহ্মার্থীদের সাহায্যে করে।
  • জীবনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে শিহ্মার্থীদের প্রস্তুত করে তোলে।
  • শিহ্মক এবং শিহ্মার্থী উভয়কেই মনোযোগ দানে ব্যস্ত রাখে।
5. অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেলের অসুবিধা -
  • এই ধরনের মডেল খুব বুদ্ধিমান এবং সমৃদ্ধ শিহ্মকের হাতে কার্যকরী হয়।
  • অধিকাংশ সাধারণ শিহ্মকগন মডেলটিকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করতে সহ্মম হন না।
  • আত্ম প্রত্যয়ের অভাব এবং লাজুক প্রকৃতির শিহ্মার্থীরা সক্রিয় অংশগ্রহণে পিছিয়ে থাকে।
  • এই মডেলে শিহ্মার্থীদের নিস্ক্রিয়তা শিখনের মূল্যবান সময় নষ্ট হয়।
Assignment Questions -
1. অনুসন্ধান প্রশিক্ষণ মডেল বিষয়ে টীকা লিখুন।||Write A Note On Inquiry Training Model.

CLICK HERE -

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post