Place And Relevance Of Economic As A Social Science In School Curriculum||বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সামাজিক বিজ্ঞান হিসাবে অর্থনৈতিক স্থান এবং প্রাসঙ্গিকতা

Place And Relevance Of Economic As A Social Science In School Curriculum||বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সামাজিক বিজ্ঞান হিসাবে অর্থনৈতিক স্থান এবং প্রাসঙ্গিকতা

Place And Relevance Of Economic As A Social Science In School Curriculum||বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সামাজিক বিজ্ঞান হিসাবে অর্থনৈতিক স্থান এবং প্রাসঙ্গিকতা

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

Place And Relevance Of Economic As A Social Science In School Curriculum||বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সামাজিক বিজ্ঞান হিসাবে অর্থনৈতিক স্থান এবং প্রাসঙ্গিকতা
Place And Relevance of Economics As A Social Science In School Curriculum


(*** ENGLISH VERSION FILE BELOW THE ARTICLE BY PDF FORMAT)

বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সামাজিক বিজ্ঞান হিসাবে অর্থনৈতিক স্থান এবং প্রাসঙ্গিকতা

BENGALI VERSION -

1. ভূমিকা -

সমাজের বিভিন্ন ও বৈচিত্র্যপূর্ণ বিষয়,যা সমাজ বিজ্ঞানের আওতাভুক্ত। ইতিহাস,ভূগোল,রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিদ্যা,অর্থনীতি,পৌরবিজ্ঞান ও শিক্ষাবিজ্ঞান ইত্যাদি সমন্বয় এই সামাজিক বিজ্ঞান গঠিত। সামাজিক বিজ্ঞানে মাজের বহুবিধ ক্ষেত্রকে প্রতিফলিত করে। ইতিহাস,ভূগোল,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,শিক্ষাবিজ্ঞান,অর্থনীতি ও পৌর বিজ্ঞান থেকে প্রাপ্ত ব্যাপক সংখ্যক ধারণাকে অন্তর্ভুক্ত করে।এটি অর্থপূর্ণ সামাজিক বিজ্ঞানের পাঠক্রমে উপকরণের নির্বাচন ও সংগঠন যেটি শিক্ষার্থীকে সমাজের সমালোচনা মূলক দৃষ্টিভঙ্গি বিকাশে সহায়তা করবে সেটি অবশ্যই একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ এবং শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নতুন নতুন মাত্রা ও ধারণার সংযোজন ঘটানো হয়।একটি নীতিনিষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের জন্য সামাজিক বিজ্ঞানের জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গি অপরিহার্য। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের তুলনায় সামাজিক বিজ্ঞানকে কম গুরুত্ব দেওয়া হলেও একটি ক্রম প্রসারিত পরস্পর নির্ভরশীল বিশ্বে মানানসই হয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় সামাজিক,সাংস্কৃতিক এবং বিশ্লেষণ দক্ষতা অর্জনের পথ সামাজিক বিজ্ঞানই প্রসারিত করে,তাই এর মূল্য গভীর।সমাজ বিজ্ঞান পাঠের প্রাসঙ্গিকতা অনস্বীকার্য। তাই আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞানের শিক্ষাকে কেন প্রাসঙ্গিকতা দেওয়া হচ্ছে তা নিম্নে আলোচনা করা হল।

2. সামাজিক বিজ্ঞানের ধারণা -

সামাজিক বিজ্ঞান হল একটি যৌগিক রূপ।যে সমাজবদ্ধ মানুষ, সমাজের সঙ্গে তার সম্পর্কে, আচরণ কৃষ্টি ও সামাজিক বিকাশের নির্ণায়ক শক্তি গুলি সম্পর্কে যা কিছু মানবিক বিষয় আছে এবং তার চর্চার ফলে যে সমস্ত বিদ্যার উদ্ভব হয়েছে তাদের একত্রিত নামই হল সামাজিক বিজ্ঞান। 

        অর্থাৎ, বিজ্ঞানের নিয়ম ও পদ্ধতি অবলম্বন করে মানুষ ও মানুষের সমাজ সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ের অনুসন্ধান রত সমস্ত একত্রিত বিদ্যার নাম সমাজ বিজ্ঞান।

দুটি পরিভাষার ব্যবহারিক প্রয়োগ প্রায় একই রকম। একটি হল সমাজবিদ্যা - প্রাথমিক ও মাধ্যমিক ক্ষেত্রে এটি সমাজবিদ্যা,ইতিহাস,রাষ্ট্রবিজ্ঞান,অর্থনীতি,ধর্ম, ভূগোল ও নৃতত্ত্ব বিষয়গুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে।আর দ্বিতীয়টি হল সামাজিক বিজ্ঞান - আইনশাস্ত্র, শিক্ষা বিজ্ঞান,স্বাস্থ্য,অর্থনীতি,ও শিল্পকলা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করে।

3. সামাজিক বিজ্ঞান পাঠের উদ্দেশ্যাবলী -

সামাজিক বিজ্ঞানের পাঠের উদ্দেশ্যগুলি হল -

  • একটি ন্যায় নিষ্ঠা ও শান্তিপূর্ণ সমাজ স্থাপনের জন্য সামাজিক বিজ্ঞানের জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গি অপরিহার্য।
  • একটি ক্রম প্রসারিত পরস্পর নির্ভরশীল বিশ্বের মানানসই হয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং বিশ্লেষণ দক্ষতা অর্জন সমাজ বিজ্ঞান সহায়তা করে। 
  • দ্রুত প্রসারণশীল পরিষেবার ক্ষেত্রে এবং বিশ্লেষণাত্মক ও সৃজনশীল দহ্মতা বিকাশের বিভিন্নভাবে সমাজবিজ্ঞান মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠতে সহায়তা করে। 
  • সমাজ বিজ্ঞান প্রধানত স্বাধীনতা,আস্থা, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং বৈচিত্র্য এই সব মানবিক মূল্যবোধ গড়ে তুলতে সহায়তা করে। 
  • সমাজ বিজ্ঞানের লক্ষ্য হল,শিক্ষার্থীদের মনে একটি যুক্তি নিষ্ঠ নৈতিক ও মানবিক শক্তি জাগাতে সহায়তা করে। 
  • এটি সামাজিক দক্ষতা ও অভিযোজিত সামাজিক মিথস্ক্রিয়া সম্পর্কে শিহরনের দ্বারা বাস্তব জীবনে শিক্ষার্থীদের কাজ করার জন্য সাহায্য করে।
  • শিক্ষার্থীরা যে সমাজে বাস করে সেই সমাজকে এবং তার উত্তরন ও পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে সামাজিক উন্নয়নের পথে চালিত করে অর্থাৎ সামাজিক গবেষণা একটি বিদ্যালয় পাঠ্য বিষয় হিসেবে শিশুদের গণতান্ত্রিক সমাজের একটি সক্রিয় ও দায়িত্বশীল সদস্য হিসাবে বিকশিত করে তোলে।
4. অর্থনীতির ধারণা -

সামাজিক বিজ্ঞানের একটি শাখা হল অর্থনীতি। "Economics" শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ "Gikos" এবং " Nomos"থেকে।"Gikos"এর অর্থ হল ' গৃহস্থলী সংক্রান্ত ' এবং "Nomos" এর অর্থ হল ব্যবস্থাপনা।অর্থাৎ "Economics" শব্দটির প্রকৃত অর্থ হল ' গৃহস্থলীর ব্যবস্থাপনা '। গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটলের মতো Economics হল - "The art of household." অর্থাৎ ' গৃহকর্ত্রী তার সংসারের বিভিন্ন চাহিদা পূরণের জন্য স্বল্প অর্থের মধ্যে অন্য ভাবে পরিচালনা করেন যে অর্থের মধ্যে সুনিপুণভাবে পরিচালনা করেন,সে অর্থে এটি ব্যবহৃত হয়েছে।
অর্থনীতি সংজ্ঞা গুলির বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। প্রতিটি সংজ্ঞা অর্থনীতিকে বিভিন্ন দিক থেকে বিচার করেছে।
১.Classical Or Wealth Definition - "অর্থনীতি হল সম্পদের অর্থের অধ্যয়ন।"
২. Neo - Classical Or Welfare Definition - "অর্থনীতি হল সম্পদের মঙ্গল রক্ষার অধ্যয়ন।"
৩. Scarcily Definition - "অর্থনীতি হল অভাব এবং নির্বাচনের অধ্যয়ন।"
৪. Modern Or Growth Definition - "অর্থনীতি হল সমাপ্তির সাথে সম্পর্কিত পরিবর্তন এবং বিকাশের অধ্যয়ন।"

5. অর্থনীতির পাঠের উদ্দেশ্যাবলী -

অর্থনীতির পাঠের উদ্দেশ্য গুলি হল -
  • অর্থনীতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন মানসিক ক্ষমতা বিকাশ সাধন করতে সাহায্য করা।
  • শিক্ষার্থীদের দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিক এবং নির্দেশনা প্রদান করা।
  • অর্থনৈতিক কার্যাবলী সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবগত করা।
  • জীবন কেন্দ্রিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে সহায়তা করা। 
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে অর্থের মূল্য সম্পর্কে অবগত করা।
  • দেশের জাতীয় আয় ও জাতীয় উৎপাদন এবং মাথাপিছু আয় ও মাথাপিছু উৎপাদন সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জানতে সহায়তা করা।
6. বিদ্যালয়ের অর্থনীতি পাঠের প্রাসঙ্গিকতা - 

অর্থনীতি প্রাসঙ্গিকতার দুদিক থেকে বিচার করা যায়। -

১. তাত্ত্বিক দিক থেকে প্রাসঙ্গিকতা।
২. ব্যবহারিক দিক থেকে প্রাসঙ্গিকতা।

১. তাত্ত্বিক দিক থেকে প্রাসঙ্গিকতা -

• মানসিক ক্ষমতা চর্চা -

এটি বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা যা মানসিক হ্মমতা চর্চা ঘটায়।(যেমন - মূল্য,সুদ,মূল্যের চাহিদা,অর্থনৈতিক নিয়ম তন্ত্র,বৈদেশিক আদান - প্রদান ইত্যাদি) আলোচনার ফলে বিকাশ ঘটে।এই সমস্ত দিকে আলোচনা ফলে ব্যক্তি যুক্তি সম্মত ভাবে এবং বিজ্ঞান সম্মত ভাবে চিন্তনে সক্ষম হয় এবং তার বৌদ্ধিক বিকাশ ঘটে।

• তথ্যের প্রদান -  

অর্থনীতি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে এটি দেশ ধর্মী হওয়ার বা দরিদ্র হওয়ার কারণ বুঝতে সাহায্যে করে।

• ভবিষ্যৎবাণী করতে পারে - 

অর্থনীতি মাধ্যমে কোনো ঘটনার ভবিষ্যৎবাণী করতে পারা যায়। 

• আন্তর্জাতিকতা নির্ভরশীলতা - 

বিভিন্ন দেশের একে অপরের উপর নির্ভরশীলতা নির্ভর করে।অর্থনৈতিক উপর,তাই অর্থনীতির জ্ঞান বিভিন্ন দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বুঝতে সাহায্য করে।

• অর্থনীতি কার্যকলাপের বোধগম্যতা তৈরি করে -

বাজারে দামের কৃত কৌশল বুঝতে সাহায্য করে। অর্থনৈতিক টানা পোড়নের সমস্যার সমাধান অর্থনীতি থেকে জানা যায়।

২. ব্যবহারিক দিক থেকে প্রাসঙ্গিকতা -

• ক্রেতার কাছে প্রাসঙ্গিকতা - 

অর্থনীতির জ্ঞান ক্রেতাকে স্বল্পমূল্যের যতটা সম্ভব সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বস্তু ক্রয় করতে সাহায্য করে।কম আয়ে তারা সবচেয়ে বেশি সন্তোষ লাভ করতে পারে।

• অর্থনীতির জ্ঞান - 

প্রযোজকদের কাছে এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিভিন্ন শিল্পপতির অর্থনীতির জ্ঞানের প্রয়োজন,এর দ্বারা পণ্যের উৎপাদন জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য,বাজারে চাহিদা, অর্থনৈতিক অবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা যায়।

• ব্যবসায়ীদের জন্য প্রয়োজন -

অর্থনীতির জ্ঞান ব্যবসায়ীদের কাছে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বাজারের মূল্য,ট্যাক্স,বিদেশি ব্যবসা, আমদানি-রপ্তানি প্রথা ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান পাওয়া যায় অর্থনীতি থেকে।

7. বিদ্যালয়ের অর্থনীতি পাঠের প্রয়োজনীয়তা -

বিদ্যালয়ের অর্থনীতি পাঠের প্রয়োজনীয়তা গুলি হল -

  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে দৈনন্দিন জীবনে অর্থনীতির ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা। 
  • দেশে সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারনা প্রদান করা। 
  • দেশের জাতীয় অর্থনীতি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবগত করানো।
  • দেশের কৃষি, শিল্প এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক ক্রিয়া-কলাপ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবগত করানো।
  • শিক্ষার্থীদের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা।
  • শিক্ষার্থীদের অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে কোন দেশ উন্নত বা কোন দেশ অনুন্নত বা উন্নয়নশীল  সেই সম্পর্কে ধারণা দেওয়া।
  • শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গঠনে সহায়তা করা।
8. শিক্ষার্থীদের উপর অর্থনীতির পাঠের প্রভাব -

  • আধুনিক ও সমসাময়িক ভারতবর্ষ এবং বিশ্বের অন্যান্য অংশের উদাহরণ প্রদর্শন করে অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রক্রিয়া অনুধাবন করতে সহায়তা করা।
  • শিক্ষার্থীদের অর্থনৈতিক সমস্যাগুলি সমালোচনা মূলক দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা পরীক্ষা করা এবং দারিদ্র্য, বেকারত্ব,শিশুশ্রম ও সম্পদের অসাম্যের অন্যান্য মাত্রা ইত্যাদির মতো চ্যালেঞ্জকে পর্যালোচনা করতে সহায়তা করা। 
  • বিশ্বের অর্থনীতির ভিত্তিতে ভারতবর্ষের পরিবর্তন ও উন্নয়নের প্রক্রিয়া অনুধাবন করা।
  • সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয়তা ইত্যাদি বিষয়গুলির সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানীয় সম্প্রদায়ের অধিকারকে অভিবাদনে করা।
  • সঠিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স বা উপযুক্ত কেরিয়ার নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।

9. উপসংহার -

পরিশেষে বলা যায় যে,প্রচলিত পাঠক্রমে সমাজ বিজ্ঞানের অন্তর্গত বিষয় হিসেবে অর্থনীতিকে একটি  বিষয় হিসাবে পড়ানো হয়। শিশুর বয়স থেকে সামাজিক বিষয় গুলি সম্বন্ধে যদি ইতিবাচক মনোভাব গড়ে না ওঠে তবে তার প্রকৃত কার্যকারিতা কিছু থাকে না।সেই কারণেই সমাজ বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে অর্থনীতিকে একটি সংহত বিষয় হিসাবে বিদ্যালয় পাঠক্রমে স্থান দেওয়া উচিত। National Focus Group On Teaching The Social Sciences পাঠ্যপুস্তক প্রসঙ্গে মন্তব্য করেছেন যে পাঠ্যপুস্তক যেন সামাজিক মানবিক মূল্যবোধ - স্বাধীনতা, আস্থা, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ইত্যাদি সম্বন্ধে অনুসন্ধিৎসু করে তোলার উপযোগী হয়।শিক্ষার্থীরা যেন শুধুমাত্র সমাজ বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে অর্থনীতি পাঠের ভবিষ্যৎ গতি প্রকৃতি নির্দেশ করতে সচেষ্ট হয়েছে।এই কারণে যে সামাজিক বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে অর্থনীতি প্রাসঙ্গিকতা যেন আরও বৃদ্ধি পায়।

          সামাজিক বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে‌ অর্থনীতি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক উন্নয়নে একটি আদর্শবাদী ভূমিকা পালন করে এবং এটি সমালোচনা মূলক দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে।তাই শিক্ষার বিকাশে সামাজিক বিজ্ঞানের গুরুত্ব অনস্বীকার্য।

CLICK HERE -

ENGLISH VERSION PDF FILE












Post a Comment (0)
Previous Post Next Post