Netaji Subhash Chandra Bose Birthday

Netaji Subhash Chandra Bose Birthday

Community Based Activists -

Celebration Of National Festivals - Netaji Subhash Chandra Bose Birthday

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION 

Community Based Activists - Celebration Of National Festivals - Netaji Subhash Chandra Bose's Birthday


(*** ENGLISH VERSION FILE BELOW THE ARTICLES BY PDF FORMAT)

Celebration Of National Festivals - Nataji Subhash Chandra Bose's Birthday

BENGALI VERSION -

1. ভূমিকা -

পরাধীন ভারতের বহু স্বাধীনতার বীর সেনা মধ্যে অন্যতম এবং গুরুত্বপূর্ণ বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু। সুভাষচন্দ্র বসু আমাদের জাতীয় জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাঁর জীবন ও কর্মপন্থা,প্রতিবাদী স্বভাব, সাহস আমাদের অনুপ্রাণিত করে।তাই বিদ্যালয়ের জাতীয় দিবস পালনের মধ্যে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস হল একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। 

2. বিদ্যালয়ের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালনের উদ্দেশ্য -

বিদ্যালয়ের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালনের উদ্দেশ্য হল -

  1. শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশপ্রেম ও দেশভক্তি মনোভাব জাগিয়ে তোলা। 
  2. শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিবাদী মনোভাব, সাহস ও হার না মানার মনোভাব গড়ে তোলা। 
  3. শিক্ষার্থীদের মধ্যে ত্যাগ মনোভাব জাগ্ৰত করা। 
  4. শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৎ জীবন ও দহ্ম কর্মপন্থা বোধ জাগ্ৰত করা।
  5. বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশে নিজেকে হার না মানিয়ে সংকল্প ও অটুট থাকা মনোভাব গড়ে তোলা।
  6. শিক্ষার্থীদের সুদহ্ম ব্যক্তিত্ব ও সু - চরিত্র গঠন করতে সহায়তা করে।

3. নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী - 

•সূচনা -

নেতাজী সুভাষচন্দ্র ভারতের মুক্তি সংগ্রামের মহানায়ক। তাঁর জীবন ত্যাগে শুভ,বৈরাগ্যে গৈরিক, দাসত্বের শৃঙ্খল মোচনে উৎসগীকৃত। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের সকল শক্তি স্বাধীনতার এই পবিত্র অগ্নিশিখাকে নির্বাপিত করবার জন্যে হয়েছিল কেন্দ্রীভূত। কিন্তু তার সকল চক্রান্তকে ব্যর্থ করে তাঁর উদাত্ত কন্ঠস্বর শোনা গেল সুদূর বালিনে, সিঙ্গাপুরে,ইম্ফলে। সুভাষচন্দ্র ভারতের মুক্তি পথের বিজয় পথিক, ভারতবাসীর প্রিয় নেতাজি।

• জন্ম ও বংশধারা - 

নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু 1897 খ্রিস্টাব্দে 23 শে জানুয়ারী উড়িষ্যার কটক শহরের জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন প্রখ্যাত উকিল জানকীনাথ বসু ও মাতা ছিলেন প্রভাবতী দেবী।

• ছাত্র জীবন -

সুভাষচন্দ্রের শৈশবের শিহ্মারম্ভ উড়িষ্যার কটকের মিশনারি স্কুলে।পরে রাভেনশ কলেজিয়েট স্কুল থেকে প্রেসিডেন্সি কলেজ।অধ্যাপক ওটেনের ভারতীয়দের প্রতি অবমাননাকর উক্তির তীব্র প্রতিবাদের পরিণামে তাঁকে কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হতে হয়, কিন্তু পরে স্যার আশুতোষের চেষ্টায় স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে দর্শনশাস্ত্রে অনার্সসহ বি.এ. পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এম.এ. পরীহ্মার পূর্বেই ইংল্যান্ড মাত্রা।1920 সালের আই.সি.এস. পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান লাভ করে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। সরকারি চাকরির সকল প্রলোভন প্রত্যাখান করে তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের ঘনিষ্ঠ সহকর্মী রূপে ঝাঁপিয়ে পড়লেন ভারতের মুক্তি সংগ্রামে।ত্যাগের সঙ্গে মিলন হল যৌবনের ভাবাবেগের, রচিত হল ভারতের মুক্তি সংগ্রামের নবতর ইতিহাস।

• কর্মজীবন ও কংগ্রেস ত্যাগ -

সুভাষচন্দ্রের কর্মজীবন যেমন ঘটনাবহুল, তেমনি রোমাঞ্চকর। দেশবন্ধুর নির্দেশে তিনি হলেন জাতীয় শিহ্মালয়ের অধ্যহ্ম এবং কংগ্রেসের প্রচার সচিব।তারপর ইংল্যান্ডের যুবরাজের ভারত আগমন উপলক্ষে পূর্ন হরতালের আহ্বায়ক রূপে গ্ৰেপ্তার বরণ। কারামুক্তির পর বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্ৰেসের সম্পাদক এবং "ফরওয়ার্ড" পত্রিকা সহকারী সম্পাদক হলেন। তিনি নির্বাচিত হলেন কলকাতা পৌরনিগম প্রধান কর্মকর্তা। কিন্তু সরকার বিরোধী মনোভাবের জন্য আবার কারাবরণ হন।জীবনের অধিকাংশই স্বদেশপ্রেমের এই জ্বলন্ত অগ্নিশিখাকে কাটাতে হয়েছে বিদেশির কারাগারের অন্তরালে। কারামুক্তির পর ভগ্নস্বাস্থ্য সুভাষচন্দ্র কে চিকিৎসার জন্যে য়ুরোপ মাত্রা করতে হয়। কিন্তু স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের সঙ্গেই অন্তরিন করা হয় তাঁকে। মুক্তিলাভ করে তিনি নির্বাচিত হলেন 1938 সালে হরিপুরা কংগ্ৰেসের এবং 1939 সালে কংগ্রেসের ত্রিপুরী অধিবেশনের সভাপতি হন। কিন্তু এক শ্রেণির কংগ্ৰেসীদের অসহযোগিতায় হ্মুধ্ব হয়ে তিনি কংগ্ৰেস ত্যাগ করেন।

• নিরুদ্দেশ ও সিঙ্গাপুরে মুক্তি ফৌজ গঠন -


দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে ব্রিটিশ শক্তি তখন নিঃস্ব। সুভাষচন্দ্র ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তার পূর্ণ সুযোগ গ্রহণ করতে অগ্রসর ছিলেন।কিন্তু 1940 সালেই তাঁকে আবার গ্রেপ্তার করা হল। ভগ্ন স্বাস্থ্যের জন্যে স্বগৃহে অন্তরিন করা হল তাঁকে 1941 সালের 26 শে জানুয়ারি। সংবাদ রটল, সুভাষচন্দ্র নিরুদ্দেশ।ওদিকে, জিয়াউদ্দিনের ছদ্মবেশে দেশের মুক্তি সাধনায় এগিয়ে চলেছেন এক অতন্দ্র পথিক।কাবুল বার্লিন সিঙ্গাপুর।বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর অনুরোধ সুভাষচন্দ্র হলেন তাঁর গঠিত আজাদ হিন্দ ফৌজের সর্বাধিনায়ক - ভারতের প্রিয় নেতাজী।

•  নেতাজির ডাক - ভারত আক্রমণ ও পরাজয় -


" তুমি আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাকে স্বাধীনতা দেব"- আহ্বান জানালেন নেতাজি।সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিল অকাতরে প্রাণ দেবার প্রবল উন্মাদনা।1944 সালে তাঁর আজাদ হিন্দ সরকার যুদ্ধ ঘোষণা করল ইংল্যান্ড ও আমেরিকার বিরুদ্ধে।1945 সালে 18ই মার্চ।আজাদ হিন্দ ফৌজ ভারতের মৃত্তিকায় উড়িয়ে দিল স্বাধীনতার পতাকা,নেতাজি ডাক দিলেন, "দিল্লি চলো"।শুরু হল দিল্লি অভিযান। কিন্তু জাপানের অসহযোগিতায়,প্রকৃতির বিমুখতায় ও বিভ্রান্তি স্বদেশবাসীর নিষ্ক্রিয়তার আজাদ হিন্দ ফৌজ পরাজিত হল। পরাজয়ের বেদনা নিয়ে নতুন পথ সন্ধানী সুভাষচন্দ্র নাকি তাইহোকুতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।


• মৃত্যু সংবাদ ও প্রতিক্রিয়া -


যে পরিশুদ্ধ অগ্নিশিখা ভারতে ব্রিটিশ শক্তিকে কখনও নিশ্চিত থাকতে দেয়নি,বিমান দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু কাহিনী অবিশ্বাস্য। যুদ্ধবন্দি আজাদ হিন্দ ফৌজ ও তার বীর সেনানীদের মুক্তির দাবিতে বিদ্রোহী হয়ে উঠল সমগ্ৰ ভারতের যুবশক্তি,নৌবাহিনী,বিমান বাহিনী।ফলে, ত্বরান্বিত হল ভারতের মুক্তিলগ্ন।


• উপসংহার -


নেতাজি ভারতের শুধু মুক্তিদূতই নন, তিনি ভারতের দারিদ্র্যেরও মুক্তিদূত।যে অর্থনৈতিক পরিকল্পনার রূপায়ণে দারিদ্র্যক্লিষ্ট ভারতবাসীর মুখে হাসি ফুটেছে, তার প্রথম রচয়িতা দেশ গৌরব সুভাষচন্দ্র।জাতীয় সম্প্রীতি ও ঐক্যের অবিসংবাদিত নায়ক নেতাজির আদর্শই হোক সাম্প্রদায়িকতার বিষে জর্জরিত ভারতের যাত্রাপথ।


4. উপকরণসমূহ - 

বিদ্যালয়ের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালন করার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণগুলি -

  1. জাতীয় পতাকা ও পতাকা দন্ড।
  2. স্বাধীন সুভাষচন্দ্র বসুর প্রতিকৃতি। 
  3. ফুল, ফুলমালা ও ফুলদানি।
  4. প্রতিকৃতি বসানো স্থান ও আচ্ছাদন।
  5. ধূপ ও ধূপ দানি। 
  6. প্রদীপ। 
  7. মঞ্চ সাজাবার উপকরণ। 
  8. রঙিন পাতা ও আঠা।
  9. বাদ্যযন্ত্র যেমন, হারমোনিয়াম ও তবলা।
  10. মাইক্রোফোন ও বক্স।
  11. কেক, তথ্য, লজেন্স প্রভৃতি। 

5. বিদ্যালয়ের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পূর্বপ্রস্তুতি -

  • প্রধান শিক্ষক/শিহ্মিকা নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস অনুষ্ঠানের কার্য বিবরনী সম্পর্কে আলোচনার জন্য বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে একটি সভার দিন নির্ধারণ করা হবে। 
  • সংশ্লিষ্ট দিনের সভায় প্রধান শিক্ষক/শিহ্মিকা,সহ শিহ্মক - শিহ্মিকা,শিহ্মাকর্মী ও শিহ্মার্থীরা উপস্থিত হবেন।
  • নির্ধারিত দিনে সভার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের দিন কি কি করা হবে তার একটি তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। 
  • অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য একটি কমিটি গঠন করতে হবে।
  • অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা জন্য অনুষ্ঠানের কার্যের জন্য প্রত্যেক সদস্যের মধ্যে নির্দিষ্ট দায়িত্ব বন্টন করে দিতে হবে। 
  • অনুষ্ঠানের দিনে যারা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যাবলীতে অংশগ্রহণ করবে কমিটির কর্তৃত্ব তাদের নামের তালিকা তৈরি করতে হবে।
  • সংগৃহীত তালিকা থেকে মূল পর্বের জন্য চূড়ান্ত নাম বাছাই করা হবে, চূড়ান্ত সদস্যরা জন্য অনেক ক্ষেত্রে মহড়া অনুষ্ঠান ও আয়োজিত হয়।
  • অনুষ্ঠানের সময়সূচি নিরিখে সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীরাই সেই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।
  • অনুষ্ঠানের কার্যাবলী পূর্ব থেকেই শিক্ষার্থীরা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠান মঞ্চ সাজানো ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক ক্রিয়া কর্ম সম্পাদন করে। 

6. বিদ্যালয়ের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস অনুষ্ঠান পালন - 

  • পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠানের দিন সকল শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের পোষাকে সকালে নির্দিষ্ট সময়ে বিদ্যালয় আসবে। 
  • প্রথমে প্রধানশিক্ষক/শিহ্মিকা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন।
  • এরপর সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের অনুমতি নিয়ে অনুষ্ঠানটির সূচনা করে,ঘোষকের ঘোষণা অনুযায়ী মূল অনুষ্ঠানের পর্বের সূত্রপাত ঘটে উদ্বোধনী সংগীতের মাধ্যমে, প্রদীপ প্রজ্জ্বলন ও নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর প্রতিকৃতিতে মাল্য দানের মধ্যে দিয়ে। 
  • সভাপতির ভাষণ, প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকার কর্তৃক ভাষন প্রদান করা হয়। 
  • এরপর অন্যান্য সকল শিক্ষক-শিক্ষিকারা অনুষ্ঠান সম্পর্কে বিশেষত্ব নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী ও দেশভক্তি,ত্যাগ,সাহস সংক্রান্ত আদর্শের কথা শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরেন। 
  • পর্যায়ক্রমে মূল অনুষ্ঠানের বিভিন্ন অংশবিশেষ যেমন সংগীত,নৃত্য,বক্তৃতা,নাটক, আবৃত্তি ইত্যাদি পরিবেশিত হয়।
  • এরপর কুচকাওয়াজ করানো হয় ও জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার হবে।
  • অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত ঘোষণা করে অনুষ্ঠানটি পরিসমাপ্তি করা হয়।
  • প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কেক, মিষ্টি,লজেন্স দেওয়া হবে ও তারা হাসিমুখে বাড়ি ফিরে যায়।

7. বিদ্যালয়ের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু পালনের তাৎপর্য -

নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু আমাদের জাতীয় জীবনের সঙ্গে ওপ্রতভাবে যুক্ত।তাঁর জীবন ও কর্মপন্থা, প্রতিবাদী মনোভাব, সৎ সাহস,হার না মানার মনোভাব, প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে ও নিজের সংকল্প অটুট থাকা, দেশভক্তি ও দেশপ্রেম ইত্যাদি বিশেষ বিশেষ গুণাবলীর কথা বর্তমান প্রজন্মের শিহ্মার্থীদের জানা আবশ্যক। আজের শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতের সমাজ শক্তির পরিচালক, জাতির মেরুদন্ড সুমহল দেশ প্রেমিকদের জানা আবশ্যিক বলে বিবেচিত হয়। ঐতিহ্যের সাথে  সম্পৃক্ত না হয়ে উঠতে পারলে বর্তমানে প্রজন্মের সামনে দৃষ্টান্ত স্বরূপ হয়ে উঠতে পারে না। সুতরাং বাংলার ঘরে ঘরে নেতাজির মতো বীর সাহসী,উদ্যাগী দেশভক্ত সন্তান পেতে হলে বিদ্যালয় স্তর থেকেই নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালন অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলীর মধ্যে পড়ে।  

৯. বিদ্যালয়ের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালনের বিভিন্ন ব্যক্তিদের ভূমিকা -

• প্রধান শিক্ষক/শিহ্মিকা -

  • বিদ্যালয়ের বিভিন্ন জাতীয় দিবস, যেমন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালনের সব কিছু আয়োজনের কাজ ও দায়িত্ব ভাগ করে দেবেন।
  • অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে উদ্ভবুদ্ধ করবেন। 
  • বিভিন্ন জাতীয় দিবস পালনের দিন গণমান্য ব্যক্তিদের অতিথি হিসাবে নিমন্ত্রণ করা।
  • জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন।
  • নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস পালনের তাৎপর্য সম্পর্কে অবগত করা।

• শিহ্মক শিহ্মিকা -

  • নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ভারতীয় ইতিহাসের অবদান এবং গুরুত্ব কী সেই সম্পর্কে ধারণা অবগত করানো। 
  • অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রত্যেক সদস্যের মধ্যে নির্দিষ্ট দায়িত্ব বন্টন করা।
  • এই সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে তারা অংশগ্রহণ করবে। 
  • শিহ্মার্থীদের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তত্ত্বাবধানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নিয়ে মঞ্চস্থ করবে। 
  • শিক্ষক শিহ্মিকারা অনুশীলনের মঞ্চ সাজানো ও আনুষঙ্গিক বিষয়ের ক্রিয়াকর্ম নিদের্শনা প্রদান করবে।

• প্রশিক্ষণ শিক্ষক -

  • নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবসের তাৎপর্য কি সেই সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জানানো।
  • শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠানের জন্য উৎসাহ প্রদান করা।
  • অনুষ্ঠানের দিন সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে।
  • অনুষ্ঠানের দিন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর সম্পর্কে বক্তৃতা দেওয়া।

• শিহ্মার্থী -

  • অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে পালন করার জন্য নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য সুষ্ঠু পালন করবে।
  • শিক্ষার্থীরা শিক্ষক-শিক্ষক তত্ত্বাবধানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চস্থ করবে।
  • শিহ্মার্থীরা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তত্ত্বাবধানে মঞ্চ সাজানো ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক ক্রিয়াকলাপ করবে।
  • অনুষ্ঠানের দিন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা।
  • অনুষ্ঠানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করবে।

10. উপসংহার -

পরিশেষে বলা হয়, বিদ্যালয়ের নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম দিবস উৎসবটি পালনের পেছনে অনেক তাৎপর্য রয়েছে। ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে চরমপন্থী নেতা হিসাবে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর অবদান অনস্বীকার্য। তাঁর দেশভক্তি,দেশপ্রেম,ত্যাগ, প্রতিবাদী স্বভাব আজও স্মরণ করা হয়।শিক্ষার্থীরা হল আগামী দিনের নাগরিক,তাই তাদের সুপথে চালনা জন্য নেতাজির সুভাষচন্দ্র বসুর বাণী স্মরণ করা একান্ত প্রয়োজনীয়।তাই বিদ্যালয়ের অন্যান্য জাতীয় দিবসের মতোই নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম দিবস পালন করা হয়।

CLICK HERE -

ENGLISH VERSION PDF FILE


Others Community Based Activists -

Gardening

First Aid

Cleanliness is and around the campus and beautification

Cleaning Of Furniture 

Teachers Day

Independence Day


Post a Comment (0)
Previous Post Next Post