2. School Internship Part 2

2. School Internship Part 2

School Internship (School Based Activities)

BENGALI VERSION||ENGLISH VERSION

WBUTTEPA B.ed 2nd Semester School Internship Report
School Internship(School Administration and School Functions)


(** ENGLISH VERSION FILE BELOW ARTICLE BY PDF FORMAT)

School Internship(School based activities)Part - 2
Topic - 1.School Administration and School Activities.
BENGALI VERSION -

1.1. বিদ্যালয় প্রশাসন -

1.1.1. ভূমিকা -

ইংরেজি "Administration" শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ "Administrate" থেকে।Ad অর্থ সেবা বা কল্যান করা আর "ministrate" অর্থ ব্যবস্থাপনা। "Administration" শব্দটির অর্থ সেবা বা কল্যানমূলক উদ্দেশ্য নিয়ে কোন বিষয়ের সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনা করে। বিদ্যালয় প্রশাসনকে আমরা বলতে পারি বিদ্যালয়ের সুনিশ্চিত উদ্দেশ্য সাধনের জন্য গৃহীত সুনির্দিষ্ট কার্য ব্যবস্থা।শিক্ষার উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য যে সমস্ত শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচী প্রনয়ণ করা হয় সেগুলি  কার্যকরী করার যে ব্যবস্থাপনা তাই হচ্ছে বিদ্যালয়ের ।

1.1.2. উদ্দেশ্যাবলী -

বিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্দেশ্য গুলি হল -

  1. বিদ্যালয় প্রশাসনের প্রথম এবং প্রধান উদ্দেশ্যই হল শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান বা শিহ্মার্থীদের যথাযথ জ্ঞান প্রদান করা।
  2. বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের ও শিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা বিদ্যালয় প্রশাসনের অন্যতম উদ্দেশ্য। 
  3. বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে অর্থাৎ দৈহিক,মানসিক,নৈতিক,প্রাক্ষোভিক, বৌদ্ধিক বিকাশের সুযোগ নিশ্চিত করা বিদ্যালয়ের প্রশাসনের একটি অন্যতম উদ্দেশ্য।তাই বিদ্যালয়কে শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় গৃহ বলা হয়।
  4. বিদ্যালয় একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান।সমাজের প্রয়োজনে সৃষ্ট, তাই বিদ্যালয়কে সমাজের সাথে সম্পৃক্ত ও সমাজকে বিদ্যালয়ের সাথে সম্পর্কিত করাও বিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্দেশ্য গুলির মধ্যে একটি।

1.1.3. বিদ্যালপ্রশাসনয় প্রশাসনিক পরিকাঠামো ও কর্তব্য -

একটি বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক পরিকাঠামো বলতে একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে জন্য গৃহীত ব্যবস্থাপনাকে বোঝায়। বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক পরিকাঠামো হল ব্যবস্থাপনা কমিটি,প্রধান শিক্ষক,সহকারি শিক্ষক,শিক্ষক-শিহ্মিকা মন্ডলী, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী বৃন্দ।এই ব্যবস্থার মূলত শিক্ষার্থীদের সার্বিক উন্নয়নে বিকাশ ও শিহ্মার্থীদের শিক্ষাদান বা যথাযথ জ্ঞান প্রদান করা।

১. ব্যবস্থাপনা কমিটি - 

i) চেয়ারম্যান,ডেপুটি কমিশনার বা তাঁর মনোনীত প্রতিনিধি অথবা নানা নির্বাহী অফিসার বা তাঁর প্রতিনিধি।

ii) সদস্য সম্পাদক প্রধান শিক্ষক 

iii) সদস্যবৃন্দ শিক্ষক প্রতিনিধি,অভিভাবক সদস্য, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য,দাতা সদস্য ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য।

      সদস্যদের মধ্যে থেকে একজনকে ভাইস চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয়।তিনি বিদ্যালয়ের অবৈতনিক কোষাধ্যাক্ষ হিসাবেও কাজ করেন।অফিসের কর্মচারীরা প্রশাসনিক দিক থেকে প্রধান শিক্ষকের কাছে দায়ী।তবে তাদেরকে অন্যান্য শিক্ষকদের কাছ থেকেও নির্দেশ গ্রহণ করতে হয়।

ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্তব্য - 

  •  শিক্ষকদের নিয়োগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
  • শিক্ষা সহায়ক কর্মী যথা করনিক,গ্রন্থাগারিক, ল্যাবেরেটারি অ্যাটেনডেন্ট,পিয়ন দারোয়ান প্রভৃতি নিয়োগ করা।
  • শিক্ষক ও শিক্ষা সহায়ক কর্মীরা চূড়ান্ত পর্যায়ে অন্যায় করলে এবং দোষী প্রমাণিত হলে তাদের বরখাস্তকরণ করতে পারেন। 
  • শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের ছুটি মঞ্জুর করতে পারেন (মেডিকেল লিভ,মাতৃত্বের জন্য লিভ ইত্যাদি)
  • কর্ম চলাকালীন কোনো শিক্ষক প্রশিক্ষণ ও উচ্চতর যোগ্যত বৃদ্ধিতে অনুমোদন করে।
  • বিদ্যালয়ের আর্থিক লেন-দেন সংক্রান্ত কাজের নিয়ন্ত্রণ করা। 
  • বিদ্যালয়ের বার্ষিক ছুটির তালিকা ও অনুমোদন করা।
  • বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের জন্য পরিকল্পনা তৈরি করা।
  • বিদ্যালয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করা। 
  • নতুন পরিচালনা সমিতি গঠন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
  • বিভিন্ন কার্য পরিচালনার জন্য বিভিন্ন উপসমিতি গঠন করা।

২. প্রধান শিক্ষকের কর্তব্য - 

  • বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হলেন প্রশাসনিক প্রধান।তার মাধ্যমেই প্রাশাসনিক কাজকর্ম চলবে।
  • বিদ্যালয়ের সমস্ত সহ শিক্ষকদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বুঝিয়ে শ্রেণী ও শিক্ষার্থীদের অনুযায়ী Time Table construction করবেন(শিক্ষক সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে)।
  • সরকারি নিয়ম,নীতি,আদেশ,নির্দেশ অনুযায়ী বিদ্যালয়ে প্রশাসন ব্যবস্থার পরিচালনা ও কার্যাবলী সম্পন্ন করতে দায়ী থাকা।  
  • বিদ্যালয়ের সুষ্ঠ পরিচালনা ও শৃঙ্খলার জন্য দায়ী থাকা। 
  • সকলেই নিজের নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিকভাবে পালন করছে কিনা তা নজর রাখবেন।
  • সুস্থ বিদ্যালয় পরিচালনার জন্য উধ্বতন কর্তৃপহ্ম (D.I.),ব্যবস্থাপনা কমিটি (M.C), স্কুল বোর্ড বা কাউন্সিলের সঙ্গে নিয়মিত সুসম্পর্ক বজায় রাখা।
  • বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য,মিড ডে মিল,খেলাধুলা সহ সব ধরনের সহপাঠক্রমিক কার্যাবলি সুষ্ট সম্পাদন হচ্ছে কিনা দেখবেন। 
  • নির্দিষ্ট নিয়ম অন্তর Periodical Meeting করে অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন।
  • শিক্ষা মূলক কর্মকান্ডের উন্নতি পর্যালোচনা করার জন্য মাসে একবার সব শিক্ষকদের সাথে আলোচনা সভায় মিলিত হওয়া।

৩. সহ শিক্ষকের কর্তব্য -

  • নিয়ম মেনে বিদ্যালয় পঠন-পাঠনের সুষ্ঠ সম্পাদনের প্রতি দায়িত্বশীল হবেন। 
  • সহকর্মীদের সঙ্গে সুস্থ সম্পর্ক রাখবেন।
  • শিক্ষার্থীদের নিয়ম শৃংখলার প্রতি শ্রদ্ধাশীল করে তুলবেন।
  • নিত্যদিনের পঠন-পাঠনের জন্য শ্রদ্ধাশীল করে তুলবেন।
  • নিত্যদিনের পঠন-পাঠনের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে আসবেন।
  • শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার প্রতি নজর রেখে উৎসাহিত করবেন।
  • সহ পাঠক্রমিক কার্যের শিহ্মার্থীদের উৎসাহিত করবেন।
  • স্থানীয় সমাজের উন্নয়নে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করবেন।
  • প্রধান শিক্ষকের নির্দেশ অনুসারে আলোচনা ভিত্তিতে বিদ্যালয়ে পরিচালনা সাহায্য করিবেন।
  • শিক্ষার্থীদের নিরপেক্ষভাবে মূল্যায়ন করবেন।
  • শিক্ষার্থীদের ত্রুটি সনাক্ত করে ঠিকমতো পরিচালনা করবেন এবং তাদের ব্যক্তিত্ব বিকাশে সাহায্য করবেন।
৪. শিহ্মক - শিহ্মিকার কর্তব্য -

  • বিদ্যালয়ে নিয়মিত এবং সময়ে আসবে।
  • পাঠক্রম পরিচালনা ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা সমাপ্ত করতে হবে।
  • প্রতিটি শিশুর শেখার ক্ষমতায় মূল্যায়ন করা এবং প্রয়োজন মতো আরও সাহায্য করা। 
  • বাবা-মা এবং অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত মিটিং করা এবং শিশুদের উপস্থিতি শিশুদের শেখার ক্ষমতা তাদের শেখার অগ্ৰগতি ইত্যাদি বিষয়ে অবহিত করতে হবে। 
  • অন্যান্য কাজ মা করতে বলা হবে 
  • দায়িত্ব পালন না করলে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা সম্মুখীন হবেন। 
  • শিক্ষকের অভিযোগের থাকলে তিনি বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের সুরাহার জন্য জানাতে পারেন। 
  • দশ বছর অন্তর জনগণনা,বিপর্যয় মোকাবিলা সংসদ,বিধানসভা ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নির্বাচন সংক্রান্ত দায়িত্ব ছাড়া অন্যান্য শিক্ষা বহির্ভূত কাজে তাদের নিয়োগ করা যাবে না।
‌‌‌‌
৫. অশিহ্মক কর্মচারী বৃন্দের কর্তব্য -

অশিক্ষক কর্মচারীদের মূলত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। Group - C ও Group - D।
• Group - C কর্মীদের কর্তব্য -
  • বিদ্যালয় প্রশাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন রেকর্ড সংরক্ষণ করা।
  • সরকারি অফিসে চিঠিপত্র আদান-প্রদান করা।
  • প্রধান শিক্ষকের নির্দেশনামা শিক্ষকদের এবং শিক্ষার্থীদের অবগত করা। 
  • বিদ্যালয়ের বিভিন্ন দরকারি চিঠিপত্র টাইপ করা।
  • বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত কাজ করা।
  • এছাড়া আর্থিক সংক্রান্ত কাজের মধ্যে তাদের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেতন গ্রহণ করা।
  • বিদ্যালয়ের সংগৃহীত অর্থ ব্যাংকে প্রদান করা।
  • ক্যাশবুক সংক্রান্ত কাজ ইত্যাদি করা।
• Group - D কর্মীদের কর্তব্য -
  • বিদ্যালয়ে শুরু,প্রতিটি পিরিয়ডের শেষ, বিদ্যালয় সমাপ্তি পর্যন্ত ঘড়ি দেখে ঘন্টা বাজানো।
  • বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে বা শ্রেণীতে নোটিশ দিয়ে যাওয়া।
  • শিক্ষাগত বিষয়বস্তু যেমন - বই ও খাতা,বিভিন্ন ধরনের রেজিস্টার,পরীক্ষার খাতা,প্রশ্নপত্র ইত্যাদি পৌঁছে দেওয়া।
  • অফিসের কাজে ব্যাংক বা বাইরে যাওয়া।
  • বিদ্যালয়ের মিড ডে মিল পরিচালনা করতে সাহায্য করা।
  • বিদ্যালয় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে সাহায্য করা।

1.1.4. উপসংহার -

পরিশেষে বলা যায় একটি বিদ্যালয়ের সুস্থ পরিবেশের উন্নয়নের জন্য দরকার বিদ্যালয় প্রশাসন ব্যবস্থার। বিদ্যালয় প্রশাসন ব্যবস্থার  ব্যবস্থাপনা সমিতি, প্রধান শিক্ষক,সহকারী শিক্ষক, শিক্ষক শিক্ষিকা মন্ডলী, অশিক্ষক কর্মচারী বৃন্দের দায়িত্ব ও কর্তব্য প্রতি এক গুরুত্ব ভূমিকা পালন করে।আমাদের যেখানেই যার অবস্থান হোক,নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য যদি সুষ্ঠুভাবে ও সততার সাথে পালন করি তাহলে সব কাজ সুন্দরভাবে সম্পাদিত হয়।অনুরূপভাবে একটি বিদ্যালয়ের পঠন পাঠন ও সুস্থ পরিবেশের উন্নয়নের জন্য বিদ্যালয় প্রশাসনের সর্বদা তৎপরতা থাকা উচিত।

1.2. বিদ্যালয়ের কার্যাবলী -

1.2.1. ভূমিকা -

ক্যাটার গুড শিক্ষা অভিধানে বিদ্যালয়ের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন - "এক বা একাধিক শিক্ষক,অধ্যক্ষ বা প্রধান,নির্দেশনার জন্য বিভিন্ন নিরীহ্মক এবং অন্যান্য শিক্ষাক্রমীর পরিচালনায় নির্দিষ্ট আসবারপত্র যুক্ত বাসগৃহে নির্দিষ্ট পাঠক্রম অনুশীলনরত ছাত্রছাত্রীর সমাবেশ হল বিদ্যালয়।

1.2.2.  বিদ্যাালয়ের কার্যাবলী -

বিদ্যালয় হল সমাজের দায়িত্বশীল একটি প্রতিষ্ঠান।বর্তমানে বিদ্যালয়ের কার্যাবলিকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। 

1 শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক কার্যাবলী।

2 সমাজ কেন্দ্রিক কার্যাবলী। 

1. শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক কার্যাবলী -

একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান কাজ হল শিশু শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীণ বিকাশ সাধন করা।যেমন -

  • শিশুর বৌদ্ধিক বিকাশে সহায়তা করা।
  • শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ সাধন করা।
  • শিক্ষার্থীদের শিক্ষামূলক নির্দেশনা প্রদান করে ভবিষ্যতে চলার পথ সুগম করে দেওয়া এবং জ্ঞানমূলক চাহিদার পরিতৃপ্তি ঘটায়। 
  • শিহ্মার্থীদের বৃত্তিমূলক নির্দেশনা প্রদান করে।
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃজনমূলক হ্মমতার বিকাশ করে।
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিক ও চারিত্রিক বিকাশে সহায়তা করে।
2. সমাজ কেন্দ্রিক কার্যাবলি -

একটি আদর্শ সমাজ গঠনে বিদ্যালয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তা হল -

  • শিক্ষার্থীদের সামাজিক করন শিক্ষা দেওয়া হয়।
  • বিদ্যালয় কুষ্টির সংরক্ষণ করতে সহায়তা করে। 
  • বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কুষ্টির উন্নয়নের সহায়তা করে। 
  • শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক বোধের উন্মেষ সৃষ্টি করে।
  • বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে জাতীয়তাবাদ ও আন্তর্জাতিক বিকাশে সহায়তা করে। 
  • শিক্ষার্থীদের সমাজের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করে। 
1.2.3. উপসংহার -

পরিশেষে বলা যায় শিশু শিক্ষার্থীর নিজ নিজ ক্ষমতা অনুযায়ী সমাজজীবনের উপযোগী করে গড়ে তোলা। সমাজের জাতীয় সংস্কৃতির সার্থক উত্তরাধিকার হিসাবে গড়ে তোলা,অভিজ্ঞতা ও প্রচেষ্টার হল সাংস্কৃতিক ও কুষ্টির গোষ্ঠী ধারাকে পরিবর্তন করা।এই সকল হল বিদ্যালয়ের দায়িত্ব।তাই বলা হয় শিক্ষার্থীর সার্বিক উন্নয়ন এবং সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।তাই বিদ্যালয় হল একটি সরল,মার্জিত ও সুষম সমাজ।

CLICK HERE - 

ENGLISH VERSION PDF FILE


Read more ....... School Internship Part 1

Read more ....... School Internship Part 3

Read more ....... School Internship Part 4

Read more ....... School Internship Part 5

Read more ....... School Internship Part 6

Read more ....... School Internship Part 7

Read more ....... School Internship Part 8

Read more ....... School Internship Part 9

Read more ....... School Internship Part 10

Read more ....... School Internship Part 11

Read more ....... School Internship Part 12




Post a Comment (0)
Previous Post Next Post